অনলাইনে ব্লগিং করে ২০ রকম উপায়ে আয় করার উপায়

ব্লগকে বিভিন্ন উপায়ে মনিটাইজ করা যেতে পারে। আপনার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জনের জন্য অনলাইন উপার্জন সংক্রান্ত বিভিন্ন মডেল এবং সেরা পদ্ধতিগুলি দেখুন।

আপনার যদি কোনও ব্লগ বা সাইট থাকে – বা এইরকম কিছু শুরু করার কথা ভেবে থাকেন – তাহলে জেনে রাখুন যে আপনার কাছে এখনও উপার্জন করার সুবিধা আছে। ব্লগকে বিভিন্ন উপায়ে মনিটাইজ করা যেতে পারে। এই নিবন্ধে অনলাইনে উপার্জন সংক্রান্ত বিভিন্ন মডেল এবং ডিজিটাল কন্টেন্ট মনিটাইজ করার সেরা পদ্ধতিগুলির কথা বলা আছে।

প্রাথমিক বিষয় দিয়ে শুরু করুন। মনিটাইজেশন কী? সহজভাবে বলতে গেলে মনিটাইজেশনের অর্থ হল আপনার সাইট থেকে টাকা উপার্জন করা। আপনি নিজের ব্লগে অনলাইন কন্টেন্ট থেকে উপার্জন করলে সেটিকে মনিটাইজেশন বলা হবে।

আপনার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জন শুরু করার জন্য, এখানে বেশ কিছু অনলাইন ব্যবসায়িক মডেল আছে।


পোস্ট সূচিপত্র:



 এখানে ২০টি জনপ্রিয় উপায় উল্লেখ করা হলো:

  1. অ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপন: গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে আয় করতে পারেন।

  2. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের লিংক আপনার ব্লগে দিয়ে, বিক্রি হলে কমিশন লাভ করতে পারেন।

  3. স্পনসরড কনটেন্ট: বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্র্যান্ডের জন্য পেইড কনটেন্ট লিখে আয় করতে পারেন।

  4. ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি: ই-বুক, কোর্স, ডিজাইন টেমপ্লেট ইত্যাদি বিক্রি করে আয় করতে পারেন।

  5. অনলাইন কোর্স ও ওয়েবিনার: ব্লগের মাধ্যমে অনলাইন কোর্স বা ওয়েবিনার আয়োজন করে আয় করতে পারেন।

  6. ডোনেশন ও ক্রাউডফান্ডিং: প্যট্রিয়ন, কিকস্টার্টার ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আপনার পাঠকদের থেকে দান সংগ্রহ করতে পারেন।

  7. মেম্বারশিপ প্রোগ্রাম: এক্সক্লুসিভ কনটেন্ট বা সুবিধার জন্য পেইড মেম্বারশিপ অফার করতে পারেন।

  8. বইয়ের প্রকাশনা: আপনার ব্লগের কনটেন্ট দিয়ে একটি বই প্রকাশ করে বিক্রি করতে পারেন।

  9. কনসালটিং সার্ভিস: ব্লগের বিষয়বস্তু অনুযায়ী কনসালটিং সার্ভিস প্রদান করতে পারেন।

  10. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে আপনার ব্লগের কনটেন্ট শেয়ার করে ব্র্যান্ড এবং পণ্য প্রচারে সহযোগিতা করতে পারেন।

  11. অনলাইন স্টোর: ব্লগের মাধ্যমে নিজস্ব পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করতে পারেন।

  12. পডকাস্টিং: ব্লগের সঙ্গে পডকাস্ট সংযুক্ত করে স্পনসরশিপ বা বিজ্ঞাপন থেকে আয় করতে পারেন।

  13. ইমেইল মার্কেটিং: ইমেইল নিউজলেটার পাঠিয়ে স্পনসরশিপ বা অ্যাফিলিয়েট লিংক থেকে আয় করতে পারেন।

  14. ভিডিও কনটেন্ট: ব্লগের কনটেন্ট ভিডিওতে রূপান্তর করে ইউটিউব থেকে আয় করতে পারেন।

  15. ওয়েবসাইট টেমপ্লেট: ব্লগের জন্য ডিজাইন করা ওয়েবসাইট টেমপ্লেট বিক্রি করতে পারেন।

  16. ফ্রিল্যান্স রাইটিং: ব্লগের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্স রাইটিং সার্ভিস অফার করতে পারেন।

  17. প্রোডাক্ট রিভিউ: পণ্য বা সার্ভিসের রিভিউ লিখে প্রোডাক্ট কোম্পানিগুলি থেকে আয় করতে পারেন।

  18. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) সার্ভিস: ব্লগের মাধ্যমে SEO সম্পর্কিত সেবা প্রদান করে আয় করতে পারেন।

  19. ইভেন্ট স্পনসরশিপ: ব্লগের মাধ্যমে ইভেন্ট আয়োজন করে স্পনসরশিপ পেতে পারেন।

  20. অফলাইন ওয়ার্কশপ: অফলাইন ওয়ার্কশপ ও সেমিনার আয়োজন করে আয় করতে পারেন।

ব্লগের মূল চালিকাশক্তি কি?


ব্লগের মূল চালিকাশক্তি কি এ সম্পর্কে জেনে আপনার নিজের ব্লগে/ওয়েবসাইটে চালিকাশক্তিগুলো প্রয়োগ করতে পারেন। আমরা এখন এমন এক সময়ে বাস করছি যেখানে ইন্টারনেট আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে থাকা মানুষের সঙ্গে সহজেই যোগাযোগ করতে পারি এবং অসংখ্য তথ্যের অ্যাক্সেস পেতে পারি। ইন্টারনেটের এই বিস্তৃত জগতের মধ্যে ব্লগ একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে পরিচিত। 

ব্লগের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি তার চিন্তা, মতামত, জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা লিখে প্রকাশ করতে পারেন। এটি একটি অনলাইন ডায়েরি বা জার্নাল, যেখানে লেখক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন। ব্লগের বিষয়বস্তু বিভিন্ন রকমের হতে পারে, যেমন ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, রান্নার রেসিপি, প্রযুক্তি, ভ্রমণ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ইত্যাদি। ব্লগের মাধ্যমে লেখকরা তাদের পাঠকদের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারেন এবং তাদের মতামত ও প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন। ইন্টারনেটের এই যুগে ব্লগিং একটি শক্তিশালী মাধ্যম হয়ে উঠেছে, যেখানে লেখকরা তাদের কল্পনা ও জ্ঞানকে পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন। আজকের এই পোস্টটি ব্লগের মূল চালিকাশক্তি কি? এই বিষয়গুলোই নিয়েই সাজানো হয়েছে তাই এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার অনুরোধ রইল।


ব্লগ কি?

ব্লগ হলো একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেখানে একজন লেখক তার চিন্তা, মতামত, জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা লিখে প্রকাশ করেন। এটি একটি ধরণের অনলাইন ডায়েরি বা জার্নাল, যেখানে লেখক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন। ব্লগে প্রকাশিত লেখাগুলোকে ব্লগ পোস্ট বলা হয়। ব্লগের বিষয়বস্তু বিভিন্ন রকমের হতে পারে, যেমন ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, রান্নার রেসিপি, প্রযুক্তি, ভ্রমণ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ইত্যাদি। ব্লগ বিভিন্ন রকমের হতে পারে, যার মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ধরন হলো:

  • ব্যক্তিগত ব্লগ: এই ব্লগগুলোতে লেখক তাদের ব্যক্তিগত জীবন, অনুভূতি, এবং অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। এটি একটি অনলাইন ডায়েরির মতো কাজ করে।

  • পেশাদার ব্লগ: এই ব্লগগুলোতে পেশাদার বিষয়বস্তু শেয়ার করা হয়। যেমন: স্বাস্থ্য, প্রযুক্তি, ব্যবসা ইত্যাদি।

  • নিশ ব্লগ: একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা আগ্রহ নিয়ে লেখা ব্লগ। যেমন: খাদ্য ব্লগ, ফ্যাশন ব্লগ, ভ্রমণ ব্লগ ইত্যাদি।

  • সংবাদ ব্লগ: এই ব্লগগুলোতে বর্তমান ঘটনা এবং খবর নিয়ে লেখা হয়।

  • রিভিউ ব্লগ: এই ব্লগগুলোতে বিভিন্ন পণ্য, সেবা, বই, চলচ্চিত্র ইত্যাদির রিভিউ বা পর্যালোচনা করা হয়।


ব্লগিং ওয়েবসাইট


ব্লগার হওয়ার ইচ্ছে রয়েছে অনেকেরই। তবে কোন প্ল্যাটফরম বেছে নেবেন এ কাজের জন্য তা নিয়ে হয়তো সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন কেউ কেউ। বর্তমানে অনলাইনে অনেক ব্লগিং প্ল্যাটফরম রয়েছে, কিন্তু কোনটি সেরা? কোনটি আপনার প্রয়োজনগুলোকে সম্পূর্ণ করতে সক্ষম? তা হয়তো আপনার জানা নেই। এমন কয়েকটি প্ল্যাটফরমের কথা এ লেখায় তুলে ধরা হলো যা নতুন ব্লগারদের সহয়তা করবে।

 

ওয়ার্ডপ্রেস ডটকম


ওয়ার্ডপ্রেস ডটকমে আপনি ফ্রিতে ব্লগিং শুরু করতে পারবেন, এটা কোনো ফ্রি ট্রায়াল নয়, আপনি আজীবন ফ্রি ব্লগিং করতে পারবেন। ব্লগিংয়ের জন্য অনেক পাওয়ারফুল প্ল্যাটফরম হচ্ছে এই ওয়ার্ডপ্রেস। অত্যন্ত সহজে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করার সব পাওয়ারফুল টুলসগুলো পেয়ে যাবেন ওয়ার্ডপ্রেস ডটকম থেকে। সঙ্গে সাইটের ট্র্যাফিক, ব্যান্ডউইথ কিছু নিয়েই আপনাকে চিন্তা করতে হবে না।

ওয়ার্ডপ্রেস ডটকমের ভিজিটর কাউন্টার সিস্টেম অনেক পাওয়ারফুল, ফ্রিতেই এতে অনেক তথ্য পেয়ে যাবেন, আলাদা প্ল্যাটফরমে যেগুলো কিনে ইউজ করতে হয়। ওয়ার্ডপ্রেস ডটকমের প্রিমিয়াম অপশন ও রয়েছে, সঙ্গে ফ্রি প্ল্যান তো থাকছেই। ৪ ডলার/মাস থেকে শুরু করে ৪৫ ডলার/মাস পর্যন্ত অপশন রয়েছে প্রিমিয়াম প্ল্যান চয়েজ করার, তবে সেক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস ডট অর্গ বেস্ট বেছে নিতে পারেন।

গুগল ব্লগার

আপনি যদি হোস্টিং বিল নিয়ে আজীবন কোনো চিন্তা না করতে চান, সেক্ষেত্রে গুগল ব্লগার ফ্রি আরেকটি বেস্ট অপশন। আপনি কয়েক মিনিটের মধ্যেই আপনার সম্পূর্ণ ব্লগটি সেট করে ফেলতে পারবেন। এটা গুগলের সার্ভিস সম্পূর্ণ ফ্রি। এর কনটেনট ক্রিয়েশন ইন্টারফ্রেস অত্যন্ত সহজ, আপনার জাস্ট প্রয়োজন একটি গুগল আইডি, ব্যাস- নিমিষেই ব্লগ সেটআপ হয়ে যাবে। আপনি এখানে ফ্রিতেই কাস্টম ডোমেইন সেট করতে পারবেন, এটা বড়ো একটি সুবিধা। তবে কিছু অসুবিধা রয়েছে, যেমন—ওয়ার্ডপ্রেসের মতো এত ফাংশন পাবেন না, প্লাগইন ব্যবহার করতে পারবেন না। ব্লগারের ফ্রি থিমগুলো অনেক পুরোনো, অনেক প্রফেশনাল টুলসগুলো ব্লগারে নেই।

মিডিয়াম ডটকম

ব্লগিং প্ল্যাটফমের দিক থেকে মিডিয়াম ডটকম বর্তমানে অনেক নাম কুড়িয়েছে। মিডিয়ামে ব্লগিং শুরু করা শুধু সহজই নয়, আপনি ব্লগিং শুরু করে কোনো ঝামেলা না করেই ব্লগ থেকে উপার্জন শুরু করতে পারবেন। মিডিয়াম পার্টনার প্রোগ্রামে জয়েন করতে হবে তারপরে মিডিয়াম সাবস্ক্রাইবাররা যদি আপনার কনটেনটগুলো পছন্দ করে, আপনি ইনস্ট্যান্ট উপার্জন করতে শুরু করবেন। আপনাকে বিজ্ঞাপন, ক্লিক, কিছু নিয়েই চিন্তা করতে হবে না।

তবে যারা ব্লগিংয়ে একেবারেই নতুন, মিডিয়াম ডটকম তাদের জন্য নয়। মিডিয়ামে পোস্ট তৈরি করা এবং পাবলিশ করা অনেক সহজ, আপনি চাইলেই পোস্ট ডিলিট করতে পারবেন কোনো সমস্যা নেই। আলাদা প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে মিডিয়ামের পার্থক্য হচ্ছে আলাদা প্ল্যাটফরমগুলোতে আপনার নিজের ব্লগ তৈরি করে সেখানে লিখতে হয়। এ ক্ষেত্রে মিডিয়ামের বড়ো সুবিধা হচ্ছে আপনাকে ব্লগ পোস্ট ভিউ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না, বিজ্ঞাপনে ভিউ পাওয়ার জন্য ট্র্যাফিক ও ড্রাইভ করতে হবে না।

আপনাকে সাইট হোস্ট করা নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হবে না, মিডিয়ামের পোস্ট এডিটর অনেক সহজ, আর পোস্ট তৈরি করার পরে সহজেই মিডিয়াম সেটা পাবলিশ করার সুবিধা প্রদান করে।

উইক্স ডটকম


আপনি যদি সহজেই ইউনিক ওয়েবসাইট বানাতে চান, তাও জিরো কোডিং জ্ঞান থেকে সেক্ষেত্রে উইক্স আপনাকে খুব ভালো সাহায্য করতে পারবে। এদের ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ ওয়েবসাইট বিল্ডার রয়েছে যেটার মাধ্যমে সহজেই যে কোনো ডিজাইন তৈরি করতে পারবেন এবং কাস্টমাইজেশন ও করতে পারবেন। উইক্সের বিল্ডিন এসইও ফিচার রয়েছে।

আপনি মাত্র কয়েক মিনিট খরচ করে কেবল কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সম্পূর্ণ ইউনিক ডিভাইজের সাইট বানাতে পারবেন। আর এটা সম্ভব করে উইক্সের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেনস সিস্টেম। উইক্সের যে কোনো প্রিমিয়াম প্ল্যানের ওপরে আপনি ১৪ দিনের ফ্রি ট্রায়াল নিতে পারবেন। উইক্সে ১৩ ডলার মাস থেকে শুরু করে ৩৯ ডলার মাস পর্যন্ত প্ল্যান রয়েছে। এতে একটিই অসুবিধা, কম টাকার প্ল্যানের দাম বেশি কিন্তু ফিচার অনেক কম!

স্কয়ারস্পেস


আপনার ব্লগের মধ্যে যদি ই-কমার্স সিস্টেম রাখতে চান সেক্ষেত্রে সব চাইতে ফাস্ট ও সুবিধার প্ল্যাটফরর্মটি হচ্ছে স্কয়ারস্পেস। আপনার ব্লগে প্রডাক্ট সেল থেকে শুরু করে ডোনেশন রিসিভ করা পর্যন্ত স্কয়ারস্পেস বেস্ট সলিউশন প্রদান করে। এদের ডিজাইন টেম্পলেটগুলো দেখতে অনেক প্রিমিয়াম কোয়ালিটির হয়ে থাকে। এদের ৪টি প্রিমিয়াম প্ল্যানের মধ্যে তিনটিতেই প্রডাক্ট সেল করা ও ডোনেশন রিসিভ করার অপশন রয়েছে।

আপনি ক্রেডিট কার্ড ছাড়ায় ১৪ দিনের ফ্রি ট্রায়াল উপভোগ করতে পারবেন। আপনি রিয়াল কুইক ব্লগ ও স্টোর সেটআপ করতে চাইলে স্কয়ারস্পেস অসাধারণ। কিন্তু উইক্সের মতো স্কয়ারস্পেসের বেসিক প্লাগগুলো অনেকেই পছন্দ করেন না। এতে অনেক বেশি খরচ করে অনেক কম ফিচার পাওয়া যায়। এদের প্ল্যানগুলো সারা বছরের জন্য পে করলে কিছু ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়। তবে মাসিকভাবে পে করলে দাম আরেকটু বেশি হয়ে যায়।


ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম


blogger.com থেকে ব্লগ তৈরি করার নিয়ম হলো


  • একটি জিমেইল আইডি লাগবে।

  • তারপর আপনি blogger.com লিখে সার্চ দিবেন ।

  • তারপর সেখানে লেখা দেখতে পারবেন create new blog এই লেখার মধ্যে ক্লিক করবেন।

  • তখন সেই জিমেইল আইডির মাধ্যমে আপনাকে ব্লগার এর মধ্যে লগইন করতে হবে।

  • তারপর টাইটেল লেখা আসবে সেখানে আপনি আপনার ব্লগের নাম দেবেন।


ব্লগ তৈরির জন্য আগে আপনাকে ব্লগিং সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা নিতে হবে এবং যে বিষয়ে ব্লগিং করবেন বা আপনার ব্লগটিতে যে বিষয় নিয়ে লেখালেখি করবেন সেই বিষয় সম্পর্কেও আপনাকে দক্ষ হতে হবে।

এরপর আপনাকে ব্লগসাইট তৈরির জন্য ডোমেইন নেম এবং হোস্টিং কিনে ব্লগের বিষয়-বস্তুর সাথে সামঞ্জস্য রেখে ব্লগসাইটের ডিজাইন সম্পাদন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে, অনেক ফ্রি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম রয়েছে সেগুলোও ট্রাই করতে পারেন যেমন- ব্লগার, ওয়ার্ডপ্রেস ইত্যাদি।।

আর ব্লগসাইট তৈরি করতে কত বিনিয়োগ করতে হবে তা নির্ভর করে আপনি কি ধরণের ব্লগসাইট তৈরি করবেন তার উপর।

 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url