মধু দিয়ে চোখের কালো দাগ ও গর্ত দূর করার উপায়
চোখের নিচে কালো দাগ কিভাবে দূর করবো?
রাতে ঘুমানোর আগে অল্প পরিমাণে আমণ্ড অয়েল নিয়ে চোখের নিচে আলতোভাবে ম্যাসাজ করে রেখে দিতে হবে। সকালে ধুয়ে ফেলতে হবে। কমলার রসের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করতে হবে। তারপর এই মিশ্রণটি চোখের কালো অংশে লাগিয়ে ১০ মিনিটের মতো রেখে দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
ঠাণ্ডা দুধ
ঠাণ্ডা দুধ চোখের কালো দাগ দূর করতে ভীষণ ভালো কাজ করে। একটি কটন প্যাডের সাহায্যে ঠাণ্ডা দুধ চোখের কালো দাগের অংশে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে সপ্তাহে কয়েকবার লাগালে চোখের নিচের কালো দাগ কমে যাবে।
কমলার রস
কমলার রসের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করতে হবে। তারপর এই মিশ্রণটি চোখের কালো অংশে লাগিয়ে ১০ মিনিটের মতো রেখে দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। কমলাতে থাকা ভিটামিন ‘সি’ ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করার পাশাপাশি কালো দাগ কমায়।
আলুর রস
আলুতে রয়েছে ভিটামিন ‘সি’ ও এনজাইম, যা চোখের নিচের কালো দাগ দূর করার পাশাপাশি ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। আস্ত আলু গ্রেট করে রস বের করে নিতে হবে।
একটি কটন বলের সাহায্যে আলুর রস চোখের কালো অংশে লাগিয়ে ১০ মিনিটের মতো রেখে দিতে হবে। তারপর পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলতে হবে। সবচেয়ে ভালো ফলাফল পেতে রাতে ঘুমানোর আগে এই প্যাক ব্যবহার করতে হবে।
টমেটো ও লেবুর প্যাক
টমেটোর রস চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এক টেবিল চামচ টমেটোর রসের সঙ্গে এক টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে।
তারপর চোখের যে অংশে কালো দাগ সে অংশে লাগিয়ে ১০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। তারপর ধুয়ে ফেলতে হবে।
কমলার রস
কমলার রসের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করতে হবে। তারপর এই মিশ্রণটি চোখের কালো অংশে লাগিয়ে ১০ মিনিটের মতো রেখে দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। কমলাতে থাকা ভিটামিন ‘সি’ ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করার পাশাপাশি কালো দাগ কমায়।
চোখের নিচে কালো দাগ কিভাবে দূর করে?
এক চামচ কফিবিন গুঁড়োর সঙ্গে অল্প একটু কোকো পাউডার ও মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে চোখের নিচের অংশে ব্যবহার করুন। পরে শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। শেষে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। তাহলে সহজেই দূর হয়ে যাবে চোখের নিচের কালো দাগ।
আরো
1.স্লাইস করে কাটা শসা বা আলু ১০-১৫ মিনিট বন্ধ চোখের ওপর রাখলে চোখের নিচে কালচে ভাব অনেকটাই দূর হতে পারে।
2. কাঁচা দুধের সঙ্গে সামান্য একটু হলুদ মিশিয়ে মিশ্রণটি চোখের নিচে লাগাতে পারেন।
3. তুলা গোলাপ জলে মিশিয়ে চোখের নিচে ম্যাসাজ করতে পারেন। চোখের আশপাশে আলতো করে ম্যাসেজ করলে ওই স্থানের রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে।
4. চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার সবচেয়ে সহজ উপায় এর মধ্যে একটি হলো- একটি নরম কাপড়ে ঠাণ্ডা পানি নিয়ে, সে কাপড়টি জলপট্টির মতো চোখের ওপরে-নিচে ১০-১৫ মিনিটের মতো ম্যাসাজ করতে হবে।
5.শসা কুঁচি কুঁচি করে তার সঙ্গে দই মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে ফ্রিজে রেখে দিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে এই প্যাক চোখের নিচে লাগিয়ে রাখুন। তারপর শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে কিছুক্ষণ আমন্ড কিংবা নারকেল তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন।
6.এক চামচ কফিবিন গুঁড়োর সঙ্গে পরিমাণমতো কোকো পাউডার ও মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে চোখের নিচের অংশসহ পুরো মুখে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মুখ মুছে সেখানে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে চোখের চারপাশে আমন্ড তেল লাগিয়ে নিন। প্রতিদিন ব্যবহার করুন এই প্যাক। তাহলে সহজেই দূর হয়ে যাবে চোখের নিচের কালো দাগ।
7.টি-ব্যাগ ব্যবহারের পর ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে নিন। তারপর চোখ বন্ধ করে সেই ঠান্ডা টি-ব্যাগ ১০ মিনিট চোখের ওপর রেখে দিন। নিয়মিত ব্যবহার করলেই নিমিষেই দূর হবে চোখের নিচের কালো দাগ।
8.চোখের কালো দাগ দূর করতে দই উপকারী। দইয়ের মধ্যে থাকা হাইড্রক্সি অ্যাসিড নতুন কোষের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। দই, মধু আর গোলাপ জলের প্যাক চোখের নিচে লাগিয়ে রাখুন, শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
চোখের সাদা অংশে কালো দাগ কেন হয়?
আপনার চোখের চারপাশের ত্বকে আপনি যে বিবর্ণতা অনুভব করেন তা আয়রনের মতো নির্দিষ্ট খনিজগুলির ঘাটতির কারণে হতে পারে। মূলত, আপনার চোখের অঞ্চলের চারপাশে অবস্থিত শিরাগুলি আরও লক্ষণীয় হয়ে ওঠে যখনই আপনার সিস্টেমে আয়রনের অভাব হয়। একইভাবে, যে মহিলারা গর্ভবতী বা যাদের মাসিকের মাঝামাঝি তাদের চোখের নীচে কালো বৃত্ত দেখা যায়। আরো দেখুন>
ফ্লোটার কী
চোখের ভেতরটা তরলে পূর্ণ আর এই তরল আবার দুই ভাগে বিভক্ত। সামনের অংশ অপেক্ষাকৃত বেশি তরল ও পেছনের অংশটি অপেক্ষাকৃত বেশি ঘন বা জেলজাতীয়। পেছন দিকের বড় অংশটিকে বলা হয় ভিট্রিয়াস কেভিটি এবং এর অভ্যন্তরে জেলের মতো বস্তুটিকে বলা হয় ভিট্রিয়াস জেল। আমিষের তৈরি একধরনের সূক্ষ্ম জালের মতো অবকাঠামো হলো ভিট্রিয়াসের মূল ভিত্তি। তার মধ্যে ইলেকট্রোলাইট, অন্যান্য উপাদান ও তরল ধারণ করে।
এই জেল এতটাই স্বচ্ছ যে এর মধ্য দিয়ে আলো নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারে। এই ভিট্রিয়াসের পেছনেই থাকে রেটিনা বা স্নায়ুর স্তর। কোন কারণে আমিষের এই অবকাঠামোতে গুণগত মানের এমন পরিবর্তন হতে পারে, যেখানে আমিষ কণাগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে বড় দানায় পরিবর্তিত হয়। এ ক্ষেত্রে আলোকরশ্মি বাধাপ্রাপ্ত হয়। অর্থাৎ, আলোকরশ্মি চোখে আপতিত হওয়ার সময় এই সব আমিষকণায় বাধাপ্রাপ্ত হলে রেটিনায় এর ছায়া বা শেড পড়ে। এই ছায়া বা শেড কালো দাগের মতো দেখায়। এটিই ফ্লোটার।
ফ্লোটারের কারণ
মেকুলার ডিজেনারেশন: এটিকে চোখের বা রেটিনার বার্ধক্যও বলা যেতে পারে। সাধারণত বয়সের কারণে, বিশেষ করে পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সে রেটিনা ও ভিট্রিয়াস জেলের অবকাঠামোগত পরিবর্তন সাধিত হয়। ভিট্রিয়াসে পার্টিকেল বা দানা পড়ে। এতে রেটিনায় এর ছায়া পড়ে এবং ফ্লোটারের সৃষ্টি হয়।
প্রদাহের কারণ: পোস্টিরিয়র ইউভিয়াইটিস বা ভিট্রিয়াস জেলের প্রদাহের কারণেও ভিট্রিয়াসে বিভিন্ন ধরনের কোষ একসঙ্গে জটলা পাকিয়ে থাকে। এতে আলোকরশ্মির নির্বিঘ্ন যাতায়াত বাধাগ্রস্ত হয় ও ফ্লোটারের অনুভূতি হয়।
রেটিনোপ্যাথি বা আঘাত: এ কারণে চোখের ভেতর হালকা রক্তক্ষরণ হলে সেখানেও ফ্লোটার দেখা দিতে পারে।
ডিজেনারেটিভ মায়োপিয়া বা দূরদৃষ্টি: এ সমস্যা যাদের থাকে, তাদের ক্ষেত্রেও এই ফ্লোটার দেখা দিতে পারে।
কীভাবে বুঝবেন
চোখের সামনে কালো স্পট বা ছায়া: কোনো কোনো সময় বিশেষ করে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড বা দেয়াল বা স্বচ্ছ আকাশের দিকে তাকালে হঠাৎ কালো দাগ বা মাছি, অনেক সময় মাকড়সার জালের মতো বস্তু দৃষ্টিগোচর হয়। এটি দীর্ঘস্থায়ী হয় না। ভালো করে দৃশ্যমান করতে চাইলে আবার মিলিয়ে যায়। এটি স্থিরও থাকে না।
করণীয়
এটি তেমন ক্ষতিকর কিছু নয়। তাই বেশি চিন্তিত হওয়ার প্রয়োজন নেই। ভালো হয় যদি উপেক্ষা করেন। বারবার দেখার চেষ্টা না করা উচিত।
ঘুম ও পানি পানে যত্নবান হতে হবে।
বিশ্রাম ও প্রশান্তি সুফল দিয়ে থাকে।
চোখের নিচে এলোভেরা দিলে কি হয়?
ত্বকের যেকোনো সমস্যার সমাধানে অ্যালোভেরা জেল সত্যিই অভূতপূর্ব কাজ করে। চোখের নিচে অ্যালোভেরা জেল মাখলে চোখের কালো দাগ দূর হবে। অ্যালোভেরা জেলে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান কালো দাগ দূর করে। আরো দেখুন
অ্যাই ম্যাসাজ : চশমা পরে অফিস বা বাসায় থেকে ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের দিকে টানা তাকিয়ে কাজ করার ফলে চোখের ওপর প্রচণ্ড চাপ পড়ে। এছাড়াও প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে মোবাইলের স্ক্রিনেও চোখ রাখা হয় নিয়মিত। এতে করে চোখের পেশি ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তাই কাজের ফাঁকে ফাঁকে ম্যাসাজ করুন চোখে। রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে এবং একারণে চোখও ভালো থাকবে।
সূর্যের আলো গ্রহণ : প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি চোখে সূর্যের দিকে তাকান। হালকা তাপ পড়বে চোখে। এতে করে চোখ ভালো থাকবে এবং সেই সঙ্গে চোখের রেটিনাও ঠিক থাকবে। চোখের নিচে কালিও পড়বে না।
গরম পানির ভাপ : হালকা গরম পানিতে এক টুকরো তুলো ভিজিয়ে চেপে রাখুন চোখে। তবে সাবধান, চোখের ওপর চাপ প্রয়োগ করা যাবে না। দিনে দুইবার করে এভাবে ভাপ নিতে থাকুন। নিয়মিত এভাবে ভাপ নিতে থাকলে চোখের ময়লা দূর হবে এবং চোখ ভালো থাকবে। সেই সঙ্গে চোখের পেশির আরাম হবে।
ঠাণ্ডা পানি : টানা কাজ করার মাঝে হালকা ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে নিন। এছাড়াও একটা পরিষ্কার কাপড় পানিতে ভিজিয়ে চোখ মুছে নেওয়া যেতে পারে। এতে করে চোখের ক্লান্তি দূর হবে এবং চোখ স্বস্তিবোধ করবে। যদি চোখে ব্যথা থাকে তাহলে কাপড়ের মধ্যে বরফের টুকরো নিয়ে ভাপ নিলে শিগগিরই উপকার পাবেন।
অ্যালোভেরা জেল : চোখের জন্য অ্যালোভেরা ম্যাসাজ সর্বদাই উপকারী। কাজ বা অন্য কোনো কারণে যদি চোখে খুব বেশি চাপ পড়ে তাহলে অ্যালোভেরা জেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন। ম্যাসাজের ফলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে। এভাবে নিয়মিত ম্যাসাজ করার ফলে চোখের অন্যান্য সমস্যাও দূর হবে। এছাড়াও চোখের নিচে পড়া কালো দাগও কয়েকদিনের মধ্যেই দূর হবে।
কফি দিয়ে চোখের কালো দাগ দূর করার উপায়
চোখের তলার কালো দাগ হালকা করার জন্য কফি গুঁড়োর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে তৈরি করুন প্যাক। সেই প্যাক চোখের কোনায় লাগিয়ে রাখুন। মিনিট ১৫ রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললেই হবে। টানা এক সপ্তাহ ব্যবহার করলেই দেখতে পাবেন কফির চমক , আবার
এক মগ ধোঁয়া ওঠা কফির সাথে যদি দিনটি শুরু করা যায়, তাহলে কিন্তু মনটাও বেশ সজিব অনুভূত হয়। তবে, জানা আছে কি? কেবল মন সতেজ করতে নয়, ত্বক সজিব করতেও কফি অতুলনীয়।
বিশেষজ্ঞরা বলছে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর কফি ত্বকের যত্নে অনন্য। ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে ত্বক ভালো রাখে কফি। কফি গ্রাউন্ড থেকে মাস্ক, স্ক্রাব বা পেস্ট তৈরি করে ত্বকে লাগাতে পারেন। ডার্ক সার্কেল দূর করতে দারুণ কার্যকর কফি। যদিও পর্যাপ্ত ঘুম, মানসিক চাপহীন জীবনযাপন ও সুষম খাবার খাওয়া জরুরি চোখের নিচের কালো দাগ প্রতিরোধে। পাশাপাশি ব্যবহার করতে পারেন কফির প্যাক। জেনে নিন কফি ব্যবহারের ৫ উপায় সম্পর্কে।
কফি ও অলিভ অয়েল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি চোখের নিচে লাগিয়ে ১০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। কফিতে থাকা ক্যাফেইন রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় ও অলিভ অয়েল ত্বক ময়েশ্চারাইজড রাখে। কফির সঙ্গে প্রয়োজন মতো মধু মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। এই পেস্ট চোখের নিচে লাগিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন ত্বক।
২ চা চামচ কফির সঙ্গে ১ চা চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।
কাঁচা দুধের সঙ্গে কফি মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে নিন। ২০ মিনিট চোখের নিচে লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন ঠান্ডা পানি দিয়ে। দুধে ক্যালসিয়াম, এএইচএ এবং বি ভিটামিন রয়েছে যা ত্বকের কোষগুলোকে ময়শ্চারাইজ করে এবং পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি দূর করে কালচে দাগ।
দাগ দূর করতে দারুণ কার্যকর অ্যালোভেরা জেল ও কফির প্যাক। সমপরিমাণ মিশিয়ে নিন এই দুই উপাদান। চোখের নিচের অংশে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন।
আরো পড়ুন
মধুর বোতল একটা মেয়ের মুখে মধু দিয়ে দিচ্ছে
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url