SCO করে কত টাকা আয় করা যায় ? SCO কত প্রকার ও কি কি?

seo করে মানে ৫০,০০০ টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকার বেশি আয় করতে পারবেন। কারণ যারা seo expect মার্কেটপ্লেসে তাদের মূল্য অনেক বেশি। কিন্ত তার জন্য আপনাকে দক্ষ হতে হবে। আমরা আজকে জানবো এসইও কি ? SCO কত প্রকার ? ও একজন দক্ষ এসিও এক্সপার্ট হতে হলে সর্বপ্রথম কি কি করণীয় এবং কতদিন সময় লাগবে একজন SCO এক্সপার্ট হতে। তো চলুন SCO সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। আশা করি  পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে  পড়বেন। 

Upwork এ কি কি কাজ পাওয়া যায়? seo করে মানে ৫০,০০০ টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকার বেশি আয় করতে পারবেন। কারণ যারা seo expect মার্কেটপ্লেসে তাদের মূল্য অনেক বেশি। কিন্ত তার জন্য আপনাকে দক্ষ হতে হবে। আমরা আজকে জানবো এসইও কি ? SCO কত প্রকার ? ও একজন দক্ষ এসিও এক্সপার্ট হতে হলে সর্বপ্রথম কি কি করণীয় এবং কতদিন সময় লাগবে একজন SCO এক্সপার্ট হতে। তো চলুন SCO সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। আশা করি  পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে  পড়বেন।   SCO করে কত টাকা আয় করা যায় ? SCO কত প্রকার ও কি কি?  SEO বুঝতে বা শিখতে হলে ৫টি বিষয় বুঝতে হবে,   সার্চ ইঞ্জিন কি? বা সার্চ ইঞ্জিন কাকে বলে,  সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে,  SEO এর কাজ কি? বা কিভাবে কাজ করে,  SEO কত প্রকার  কীভাবে একটি ওয়েবপেজকে কোন কিওয়ার্ডের জন্য প্রথম পৃষ্ঠায় আনবেন।  কোথায় এবং কীভাবে SEO শিখবেন?   SEO এর কাজ কি?  এতক্ষণে, আপনি হয়তো বুঝে গেছেন যে, ওয়েবসাইটের ট্রাফিক তথা বিক্রি বা আয় বাড়াতে এসইও অপরিহার্য। তাই এসইও শেখা গুরুত্বপূর্ণ।  এখন, কোটি টাকার প্রশ্ন ওয়েবসাইটকে র‍্যাঙ্কিং করিয়ে ভিজিটর আনতে- কি করতে হবে বা কিভাবে কাজ করতে হয়?    এসইও করার জন্য ৮টি ধাপ অনুসরণ করা হয়,  ধাপ 1 : কিওয়ার্ড রিসার্চ বা খুঁজে বের করা ।  ধাপ 2 : পেজের টাইটেল বা শিরোনামে কীওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত করা।  ধাপ 3 : পেজের URL-এ কীওয়ার্ড রাখুন।  ধাপ 4 : মেটা ডেসক্রিপশন কীওয়ার্ড রাখুন।  ধাপ 5 : H1 টেক্সটে কীওয়ার্ড রাখুন।  ধাপ 6 : কন্টেন্টের মধ্যে কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।  ধাপ 7 : ওয়েবসাইটের ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করুন।  ধাপ 8 : র‍্যাঙ্কিং চেক করুন করুন।   ২০৩০ সালে এসইও এর ভবিষ্যৎ?  ভয়েস-অ্যাক্টিভেটেড ডিভাইস এবং ভার্চুয়াল সহকারীরা পরিবর্তন করছে যে লোকেরা কীভাবে তথ্য অনুসন্ধান করে। 2030 সালের মধ্যে, ভয়েস অনুসন্ধান সম্ভবত সমস্ত অনুসন্ধান প্রশ্নের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ তৈরি করবে ৷ এই পরিবর্তনের অর্থ হল SEO কৌশলগুলিকে অবশ্যই প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ (NLP) এবং কথোপকথনমূলক কীওয়ার্ডগুলিতে ফোকাস করতে হবে।    SCO কত প্রকার?  SEO কে কাজের মৌলিকভাবে দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়। অন পেজ এসইও ও অফ পেজ এসইও। তবে বর্তমান সময়ে টেকনিক্যাল এসইও কেও সমান গুরুত্ব দিয়ে এটিকে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়। আগে যা অনপেজ এসইও এর মধ্যে ধরা হত।   টার্গেট লোকেশন এর উপরে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়।   লোকাল এসইও - যেখানে কিওয়ার্ড র‍্যাঙ্কিং এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট এলাকাকে টার্গেট করা হয়।   গ্লোবাল SEO-  র‍্যাঙ্কিং এর জন্য কোন সুনির্দিষ্ট এলাকাকে না করে Worldwide করা হয়।   আবার এসইও প্র্যাকটিস এর উপরে ভিত্তি করে এটাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।   হোয়াইট হ্যাট এসইও - যেখানে ইথিকাল ও রুলস মেনে কাজ করা হয়  ব্ল্যাক হ্যাট এসইও - কোন রুলস ও ইথিক্স মানা হয় না।  গ্রে হ্যাট এসইও - হোয়াইট ও ব্ল্যাক হ্যাট এর মিশ্রণে কাজ করা হয়।    আরো পড়ুন : ওয়ার্ডপ্রেসে কী? কত দ্রুত ওয়ার্ডপ্রেসে ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়? এছাড়াও, SCO আরও বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগে বিভক্ত হতে পারে যেমন কাঁচামাল সরবরাহকারী, পরিবহন কোম্পানি, এবং লজিস্টিকস প্রদানকারী। এই সমস্ত প্রকারের মধ্যে সহযোগিতা এবং সমন্বয় সাপ্লাই চেইনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।  SCO এর কাজ কি?  সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন ( SCO ) হল একটি ইউরেশীয় রাজনৈতিক , অর্থনৈতিক , আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা এবং প্রতিরক্ষা সংস্থা যা 2001 সালে চীন এবং রাশিয়া দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। এটি ভৌগলিক পরিধি এবং জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বের বৃহত্তম আঞ্চলিক সংস্থা , প্রায় 80% এলাকা জুড়ে ইউরেশিয়া এবং বিশ্বের জনসংখ্যার 40%। আরো   SCO (Supply Chain Organization) এর কাজগুলি মূলত নিম্নলিখিত:   উত্পাদন পরিকল্পনা : পণ্য উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান ও সম্পদের সঠিক পরিকল্পনা করা।   সরবরাহ চেইন ব্যবস্থাপনা : কাঁচামাল সরবরাহকারী থেকে শেষ ব্যবহারকারীর কাছে পণ্য পৌঁছানোর প্রক্রিয়া সুসংগঠিত করা।   লজিস্টিকস ও পরিবহন : পণ্যের পরিবহন, স্টোরেজ, এবং বিতরণ ব্যবস্থাপনা।   মালামাল ব্যবস্থাপনা : পণ্যের ইনভেন্টরি পরিচালনা করা যাতে সঠিক সময়ে সঠিক পরিমাণ পণ্য হাতে থাকে।   গ্রাহক পরিষেবা : গ্রাহকদের জন্য নির্ভরযোগ্য ও সময়মতো সেবা প্রদান করা।   ডেটা বিশ্লেষণ : সরবরাহ চেইনের কার্যকারিতা বিশ্লেষণ করা এবং উন্নতির সুযোগ চিহ্নিত করা।   ব্যবসায়িক সহযোগিতা : বিভিন্ন অংশীদারদের সাথে যোগাযোগ ও সমন্বয় বজায় রাখা।   এই কাজগুলির মাধ্যমে SCO কার্যকরী এবং লাভজনক ব্যবসায়িক কার্যক্রম নিশ্চিত করে।   কতদিন সময় লাগবে একজন SCO এক্সপার্ট হতে  এসইও শিখতে গড় সময় লাগে - বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এসইও এর ভিত্তি শিখতে সাধারণত এক থেকে তিন মাস এবং অনুশীলনটি পুরোপুরি আয়ত্ত করতে এক বছর বা তার বেশি সময় লাগে। এসইও এর মূল বিষয়গুলি শিখতে কতটা সময় লাগে তা নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর। এবং সাধারণত কি কি লাগে একজন এসইও এক্সপার্ট হতো? একজন বিশেষজ্ঞ এসইও হওয়ার জন্য, আপনাকে তিনটি মূল ক্ষমতা আয়ত্ত করতে হবে: প্রযুক্তিগত এসইও শিখুন - সঠিক ক্রলিং, ইন্ডেক্সিং এবং র‌্যাঙ্কিং প্রতিরোধে সমস্যাগুলি কীভাবে নির্ণয় করতে হয় তা জানুন। সাইট আর্কিটেকচার বিশ্লেষণ করতে, ব্লকিং সমস্যাগুলি সমাধান করতে, সাইটের গতি উন্নত করতে, সঠিকভাবে পুনঃনির্দেশগুলি পরিচালনা করতে এবং আরও অনেক কিছু শিখুন৷   সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন মানে কি? কিভাবে শিখব?  সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান ( এসইও ) হল একটি ওয়েবসাইট বা সার্চ ইঞ্জিন থেকে একটি ওয়েব পেজে ওয়েবসাইট ট্রাফিকের গুণমান এবং পরিমাণ উন্নত করার প্রক্রিয়া। SEO সরাসরি ট্র্যাফিক বা অর্থপ্রদানের ট্র্যাফিকের পরিবর্তে অবৈতনিক ট্র্যাফিক ("প্রাকৃতিক" বা " জৈব " ফলাফল হিসাবে পরিচিত) লক্ষ্য করে। এসইও হলো সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের ("Search Engine Optimization") এর সংক্ষেপ। সহজ করে বললে, সার্চ ইঞ্জিনের visibility বাড়ানোর জন্য কোন ওয়েবসাইটকে আরও ভালো বা অপটিমাইজ করার প্রক্রিয়া।    আরো পড়ুন : অনলাইন থেকে প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করার উপায়   সংক্ষেপে সার্চ ইঞ্জিনগুলো যেভাবে কাজ করে  আমরা ইতিমধ্যেই জানি, গুগল এবং বিং -এর মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলি ওয়েবেপেজ ক্রল করতে, সাইট থেকে অন্য সাইটে যেতে, সেই পৃষ্ঠাগুলির সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে এবং সেগুলিকে ইনডেক্স বা সূচিভুক্ত করে রাখার জন্য বট ব্যবহার করে৷ (উফফফ!)  এরপরে, অ্যালগরিদমগুলি সূচিভুক্ত থাকা পৃষ্ঠাগুলিকে বিশ্লেষণ করে, শত শত র‌্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর বা সংকেত বিবেচনা করে, একটি প্রদত্ত প্রশ্নের জন্য সার্চ ফলাফলে কে কোন ক্রমে উপস্থিত হবে তা নির্ধারণ করে থাকে৷ এই কাজটি অনেকটা লাইব্রেরিয়ান এর মতো, লাইব্রেরিয়ান লাইব্রেরির প্রতিটি বই পড়েছেন এবং আপনাকে বলতে পারেন কোন বইটি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।   জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনসমূহ  আসুন জেনে নেই, জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন সমূহ কোনগুলো। নিচের টেবিলে তাদের জনপ্রিয়তার দিক থাকে ক্রমিকভাবে সাজানো হয়েছে -  No  Search Engine   Details   1  Google  ৯০%+ সার্চ মার্কেট দখল করে আছে। গড়ে প্রতি সেকেন্ড এ 70,000 সার্চ হয়।   2  Bing  ৩৩% + US মার্কেট শেয়ার করে, কীন্তু US এর বাইরে এটা খুব একটা ব্যবহার হয় না।   3  Baidu  Chinese সার্চ ইঞ্জিন। চায়নাতে গুগল নিষিদ্ধ।   4  Yahoo!  জনপ্রিয়তা দিন দিনে কমে চলছে। সার্চ রেজাল্ট Bing থেকে pull করে। 3% মার্কেট শেয়ার করে।   5  Yandex  Russian, ৬৫%+ রাশিয়ান এটা ব্যবহার করে।   6  Ask.com  ০.৩৫ সার্চ ট্রাফিক এটি ব্যবহার করে।   7  DuckDuckGo  এই সার্চ ইঙ্গিন কাউকে ট্রাক করেনা। ২০১৮ সালে, প্রতিদিন গড়ে 26,754,932 সার্চ হয়েছে, যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে।    SEO শিখে আয়ের ৭ টি উপায়   ১. গুগল অ্যাডসেন্সঃ লিখালিখির অভ্যাস আছে? ভাল আর্টিকেল তৈরি করতে জানেন? তাহলে দেরি কেন, একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করে আপনিও যুক্ত হয়ে যেতে পারেন বিলিয়ন মানুষের ভীড়ে। গড়ে নিতে পারেন নিজের জন্য একটা আলাদা জায়গা।   ভাল মত কিওয়ার্ড রিসার্চ করে কিছু কিওয়ার্ডের জন্য গুগলের টপে আনতে পারলে সাইটে প্রতিদিন অনায়াসেই নিয়ে আসা সম্ভব প্রচুর ট্রাফিক। এরপর সেখানে জুড়ে দিতে পারেন গুগলের মত কোম্পানির বিজ্ঞাপন যার নাম “Google Adsense” অনেকেই আছে যারা এই অ্যাডসেন্স দিয়ে নিজের জীবন পাল্টে দিয়েছে। কাজেই যদি লিখালিখিতে ভাল দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি শুরু করতে দিতে পারেন ব্লগিং। এই ক্ষেত্রে SEO আপনাকে করবে শতভাগ সহায়তা। কারণ, যদি জানা থাকে SEO তাহলে অল্প দিনেই আপনি আপনার ব্লগকে টেনে তুলতে পারবেন অনেক দূর। তো কি বুঝলেন? বিস্তারিত তথ্য পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে!     ২. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ অনলাইনের এক বিশাল জগত। সহজ কথায় বলতে গেলে, নিজের ওয়েবসাইটে আরেকজনের পন্যের প্রোমোট করে সেটাকে বিক্রি করা। এর সবচাইতে ভাল মাধ্যমে হচ্ছে, নির্দিষ্ট কোন প্রোডাক্ট আপনার সাইটে বসিয়ে সেটাকে সার্চ রেজাল্টের প্রথম পেইজে নিয়ে আসা। এর জন্য প্রয়োজন SEO এর সঠিক প্রয়োগ।   সঠিক ভাবে এই সেক্টরে নিজেকে জড়াতে পারলে টাকার অভাব হবে না। যদি SEO এর সঠিক ব্যবহার করে টার্গেটেড কিওয়ার্ডকে গুগলের প্রথমে নিয়ে আসতে পারেন তাহলে তো হইসে কাজ! আপনি থাকবেন রাজা। তবে, শুনতে যতটা সহজ করতে কিন্তু অতটা নয়। এর জন্য প্রয়োজন প্রচুর শ্রম আর মেধা। কাজেই SEO এর জ্ঞানকে কাজ লাগিয়ে আপনিও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে বেশ ভাল পরিমাণ আয় করতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ট্রেন্ড চলছে। একটু হার্ড ওয়ার্ক এর ডেডিকেশনের সাথে কাজ করলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দিয়ে লং টাইম আর্নিং সুযোগ তৈরি করা যায়। মজার বিষয় হচ্ছে বেশ ভাল দামে এই অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইট গুলো বিক্রিও করে দেয়া যায়। তবে এসব শুরু করার জন্য এসইও জানা থাকতে হবে। SEO শেখার সময় এইগুলার ধারনা ক্লিয়ার হয়ে যাবে।  SEO শিখে আয়ের ৭ টি উপায়  ৩. মার্কেটপ্লেসঃ আপওয়ার্ক, ইল্যান্স, ফ্রীল্যান্সার, ফাইভার, পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি প্রচুর মার্কেটপ্লেস রয়েছে অনলাইনে। চাইলে সেগুলোতে জয়েন করে সেখান থেকে কাজ করেও আয় করতে পারেন। SEO এর প্রচুর কাজ রয়েছে মার্কেটপ্লেসে। দক্ষতার পরিচয় দিয়ে আপনিও যোগ দিতে পারেন ফ্রীল্যান্সারদের দলে।     ৪. লোকাল মার্কেটঃ মনে রাখবেন, শুধু ইন্টারন্যাশনাল নয়, লোকাল মার্কেটেও কিন্তু রয়েছে প্রচুর কাজ। আপনি লোকালি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ওয়েবসাইট মালিকের কাছ থেকে এসইও এর কন্ট্রাক্টে কাজ করতে পারেন। লোকালি কাজ করলে সবচাইতে বড় যে সুবিধাটি পাবেন, যত দিন যাবে লোকাল মার্কেটে আপনার চাহিদা বাড়তে থাকবে এবং ধীরে ধীরে আপনার প্রজেক্ট অর্ডার বাড়তে থাকবে। ইদানিং দেশে SEO এর দক্ষ ওয়ার্কার এর চাহিদা ক্রমশ বেড়েই চলছে, কারন যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে এদেশের লোকাল কোম্পানীগুলোও আস্তে আস্তে বুঝতে পারছে SEO এর গুরুত্ব। আর তাই একটু খোজ খবর নিলেই পেতে পারেন এমন লোকাল কোম্পানী যাদের কাছে এসইও এর উপর জব করতে পারেন। এই জাতীয় কোম্পানীর খোজ পেতে বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে চোখ রাখতে পারেন।    আরো পড়ুন : গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার উপায়     ৫. লোকাল ব্যবসাঃ আপনার যদি কোন ব্যবসা বা পণ্য থেকে থাকে এবং যদি আপনার SEO ভালভাবে জানা থাকে তাহলে সেটাকে সার্চ ইঞ্জিনে প্রোমোট করে আপনি আপনার ব্যবসায় যোগ করতে পারেন এক নতুন মোড়। মনে রাখবেন, আপনার ব্যবসার প্রতি ভালবাসা আপনারই সবচাইতে বেশি। তাই আপনার ব্যবসার টুকিটাকি SEO এবং মার্কেটিং যদি আপনি নিজেই করে ফেলতে পারেন তাহলে দ্রুত ব্যাবসায় সাফল্য অর্জন করা সম্ভব।     ৬. ইন্টারন্যাশনাল প্রোডাক্ট বিল্ডিংঃ অনেকেই বিভিন্ন বিষয়ের উপর ডিজিটাল প্রোডাক্ট তৈরি করে ইন্টারনেটে সেল করে থাকেন। মজার বিষয় হচ্ছে, এই প্রোডাক্ট গুলো ডিজিটাল হওয়ার দরুন প্রতি সেল এ ব্যাপক হারে লাভ করা যায়। ইবুক, ফটো, টিপস, এক্সারসাইজ ট্রেনিং থেকে শুরু করে ট্রাভেল গাইড ও হতে পারে একটি ডিজিটাল প্রোডাক্ট। এমন অনেকেই আছেন যারা শুধুমাত্র তাদের নিজেদের তৈরি এই ধরনের ডিজিটাল প্রোডাক্ট গুলোর মার্কেটিং করে মাসে ৫-৭ অংক পরিমাণ ডলার আয় করে চলেছে। কিন্তু এর জন্য প্রয়োজন SEO এবং মার্কেটিং এর দক্ষতা। সঠিক ভাবে এগুলোর প্রয়োগ করতে পারলে খুব সামান্য কোয়ালিটির ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করেও আপনি আয় করতে পারেন বিশাল পরিমাণ অর্থ।     ৭. সিজনাল প্রোডাক্ট সেলঃ মনে করুন সামনেই বিশ্বকাপ ফুটবল। এখন আপনি একটা টি শার্ট বানিয়েছেন এর উপর। এখন যদি ‘World Cup T-shirt’ এই কিওয়ার্ড এর সার্চ এর জন্য আপনার ওয়েবসাইট এক নম্ব্রে আনতে পারেন তাহলে ভেবে দেখুন কি পরিমাণ আয় করা সম্ভব? তবে এটা কিন্তু সারা বছর থাকবে না। শুধুমাত্র বিভিন্ন ইভেন্টের সময় গুলোতেই ওই ইভেন্ট নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা থাকে, আর এই সুযোগকে সঠিক ভাবে কাজ লাগিয়ে আপনি এখান থেকে ভাল পরিমাণ অর্থ আয় করে নিতে পারেন। এই ধরনের ব্যাবসাকে ইভেন্ট ব্লগিং ও বলা হয়ে থাকে। যেহেতু, SEO এর প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটকে নির্দিষ্ট এক বা একাধিক সার্চ টার্ম বা কিওয়ার্ডের জন্য গুগলের প্রথমে র‍্যাঙ্ক করানো, তাই এসইও এর সঠিক ব্যাবহারের মাধ্যমে যদি আপনি এই র‍্যাঙ্ক করাতে সক্ষম হোন, তাহলে আপনার সাইটে প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক পাবেন। আর এই ট্রাফিক কাজে লাগিয়ে আপনি যে কোন উপায়েই আয় করতে পারেন।   ফোন দিয়ে কি এসইও করা যায়?  মোবাইল ডিভাইসের জন্য এসইও-এর প্রাথমিক নির্দেশিকাগুলি আপনার সাইটের ডেস্কটপ সংস্করণের জন্য ইতিমধ্যেই (আশা করি) SEO-এর মতোই। আপনার পৃষ্ঠাগুলি উচ্চতর র‌্যাঙ্ক করতে এবং আরও ভিজিট পেতে কীওয়ার্ড, প্রাসঙ্গিক বিষয়বস্তু এবং SEO-বান্ধব URL-এর প্রয়োজন৷    আরো পড়ুন : ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা ও বেশি ইনকাম বেশি   উপসংহার   আমার আজকে  আর্টিকেল SCO করে কত টাকা আয় করা যায় ? SCO কত প্রকার ও কি কি? SCO (Supply Chain Organization) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা ব্যবসার কার্যক্রমকে সুসংগঠিত করে। এর মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন থেকে গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর প্রতিটি স্তর কার্যকরভাবে পরিচালিত হয়। SCO-এর সঠিক ব্যবস্থাপনা ব্যবসায়িক কার্যকারিতা, খরচ হ্রাস, এবং গ্রাহক সন্তুষ্টি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। একটি সফল SCO কার্যক্রম কেবল আয় বাড়ায় না, বরং বাজারের প্রতিযোগিতায়ও প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে রাখে। তাই, ব্যবসায়ের জন্য একটি শক্তিশালী এবং দক্ষ SCO গঠন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।আমার আর্টিকেল পরে যদি আপনাদের ভালো লাগে তো আমার ওয়েবসাইটটি প্রতিনিয়ত  ভিজিট করুন , আমার এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক আর্টিকেল বা কনটেন্ট পোস্ট করা হয় ৷

SEO বুঝতে বা শিখতে হলে ৫টি বিষয় বুঝতে হবে, 


  • সার্চ ইঞ্জিন কি? বা সার্চ ইঞ্জিন কাকে বলে,

  • সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে,

  • SEO এর কাজ কি? বা কিভাবে কাজ করে,

  • SEO কত প্রকার

  • কীভাবে একটি ওয়েবপেজকে কোন কিওয়ার্ডের জন্য প্রথম পৃষ্ঠায় আনবেন।

  • কোথায় এবং কীভাবে SEO শিখবেন?


SEO এর কাজ কি?


এতক্ষণে, আপনি হয়তো বুঝে গেছেন যে, ওয়েবসাইটের ট্রাফিক তথা বিক্রি বা আয় বাড়াতে এসইও অপরিহার্য। তাই এসইও শেখা গুরুত্বপূর্ণ।

এখন, কোটি টাকার প্রশ্ন ওয়েবসাইটকে র‍্যাঙ্কিং করিয়ে ভিজিটর আনতে- কি করতে হবে বা কিভাবে কাজ করতে হয়? 


এসইও করার জন্য ৮টি ধাপ অনুসরণ করা হয়,


  • ধাপ 1 : কিওয়ার্ড রিসার্চ বা খুঁজে বের করা ।

  • ধাপ 2 : পেজের টাইটেল বা শিরোনামে কীওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত করা।

  • ধাপ 3 : পেজের URL-এ কীওয়ার্ড রাখুন।

  • ধাপ 4 : মেটা ডেসক্রিপশন কীওয়ার্ড রাখুন।

  • ধাপ 5 : H1 টেক্সটে কীওয়ার্ড রাখুন।

  • ধাপ 6 : কন্টেন্টের মধ্যে কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।

  • ধাপ 7 : ওয়েবসাইটের ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করুন।

  • ধাপ 8 : র‍্যাঙ্কিং চেক করুন করুন।


২০৩০ সালে এসইও এর ভবিষ্যৎ?


ভয়েস-অ্যাক্টিভেটেড ডিভাইস এবং ভার্চুয়াল সহকারীরা পরিবর্তন করছে যে লোকেরা কীভাবে তথ্য অনুসন্ধান করে। 2030 সালের মধ্যে, ভয়েস অনুসন্ধান সম্ভবত সমস্ত অনুসন্ধান প্রশ্নের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ তৈরি করবে ৷ এই পরিবর্তনের অর্থ হল SEO কৌশলগুলিকে অবশ্যই প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ (NLP) এবং কথোপকথনমূলক কীওয়ার্ডগুলিতে ফোকাস করতে হবে।


SCO কত প্রকার?


SEO কে কাজের মৌলিকভাবে দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়। অন পেজ এসইও ও অফ পেজ এসইও। তবে বর্তমান সময়ে টেকনিক্যাল এসইও কেও সমান গুরুত্ব দিয়ে এটিকে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়। আগে যা অনপেজ এসইও এর মধ্যে ধরা হত।


টার্গেট লোকেশন এর উপরে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। 

  • লোকাল এসইও - যেখানে কিওয়ার্ড র‍্যাঙ্কিং এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট এলাকাকে টার্গেট করা হয়। 

  • গ্লোবাল SEO-  র‍্যাঙ্কিং এর জন্য কোন সুনির্দিষ্ট এলাকাকে না করে Worldwide করা হয়।

 আবার এসইও প্র্যাকটিস এর উপরে ভিত্তি করে এটাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। 

  • হোয়াইট হ্যাট এসইও - যেখানে ইথিকাল ও রুলস মেনে কাজ করা হয়

  • ব্ল্যাক হ্যাট এসইও - কোন রুলস ও ইথিক্স মানা হয় না।

  • গ্রে হ্যাট এসইও - হোয়াইট ও ব্ল্যাক হ্যাট এর মিশ্রণে কাজ করা হয়। 


এছাড়াও, SCO আরও বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগে বিভক্ত হতে পারে যেমন কাঁচামাল সরবরাহকারী, পরিবহন কোম্পানি, এবং লজিস্টিকস প্রদানকারী। এই সমস্ত প্রকারের মধ্যে সহযোগিতা এবং সমন্বয় সাপ্লাই চেইনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।

SCO এর কাজ কি?


সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন ( SCO ) হল একটি ইউরেশীয় রাজনৈতিক , অর্থনৈতিক , আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা এবং প্রতিরক্ষা সংস্থা যা 2001 সালে চীন এবং রাশিয়া দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। এটি ভৌগলিক পরিধি এবং জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বের বৃহত্তম আঞ্চলিক সংস্থা , প্রায় 80% এলাকা জুড়ে ইউরেশিয়া এবং বিশ্বের জনসংখ্যার 40%। আরো


SCO (Supply Chain Organization) এর কাজগুলি মূলত নিম্নলিখিত:


উত্পাদন পরিকল্পনা : পণ্য উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান ও সম্পদের সঠিক পরিকল্পনা করা।


সরবরাহ চেইন ব্যবস্থাপনা : কাঁচামাল সরবরাহকারী থেকে শেষ ব্যবহারকারীর কাছে পণ্য পৌঁছানোর প্রক্রিয়া সুসংগঠিত করা।


লজিস্টিকস ও পরিবহন : পণ্যের পরিবহন, স্টোরেজ, এবং বিতরণ ব্যবস্থাপনা।


মালামাল ব্যবস্থাপনা : পণ্যের ইনভেন্টরি পরিচালনা করা যাতে সঠিক সময়ে সঠিক পরিমাণ পণ্য হাতে থাকে।


গ্রাহক পরিষেবা : গ্রাহকদের জন্য নির্ভরযোগ্য ও সময়মতো সেবা প্রদান করা।


ডেটা বিশ্লেষণ : সরবরাহ চেইনের কার্যকারিতা বিশ্লেষণ করা এবং উন্নতির সুযোগ চিহ্নিত করা।


ব্যবসায়িক সহযোগিতা : বিভিন্ন অংশীদারদের সাথে যোগাযোগ ও সমন্বয় বজায় রাখা।


এই কাজগুলির মাধ্যমে SCO কার্যকরী এবং লাভজনক ব্যবসায়িক কার্যক্রম নিশ্চিত করে।


কতদিন সময় লাগবে একজন SCO এক্সপার্ট হতে


এসইও শিখতে গড় সময় লাগে - বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এসইও এর ভিত্তি শিখতে সাধারণত এক থেকে তিন মাস এবং অনুশীলনটি পুরোপুরি আয়ত্ত করতে এক বছর বা তার বেশি সময় লাগে। এসইও এর মূল বিষয়গুলি শিখতে কতটা সময় লাগে তা নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর। এবং সাধারণত কি কি লাগে একজন এসইও এক্সপার্ট হতো? একজন বিশেষজ্ঞ এসইও হওয়ার জন্য, আপনাকে তিনটি মূল ক্ষমতা আয়ত্ত করতে হবে: প্রযুক্তিগত এসইও শিখুন - সঠিক ক্রলিং, ইন্ডেক্সিং এবং র‌্যাঙ্কিং প্রতিরোধে সমস্যাগুলি কীভাবে নির্ণয় করতে হয় তা জানুন। সাইট আর্কিটেকচার বিশ্লেষণ করতে, ব্লকিং সমস্যাগুলি সমাধান করতে, সাইটের গতি উন্নত করতে, সঠিকভাবে পুনঃনির্দেশগুলি পরিচালনা করতে এবং আরও অনেক কিছু শিখুন৷


সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন মানে কি? কিভাবে শিখব?


সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান ( এসইও ) হল একটি ওয়েবসাইট বা সার্চ ইঞ্জিন থেকে একটি ওয়েব পেজে ওয়েবসাইট ট্রাফিকের গুণমান এবং পরিমাণ উন্নত করার প্রক্রিয়া। SEO সরাসরি ট্র্যাফিক বা অর্থপ্রদানের ট্র্যাফিকের পরিবর্তে অবৈতনিক ট্র্যাফিক ("প্রাকৃতিক" বা " জৈব " ফলাফল হিসাবে পরিচিত) লক্ষ্য করে। এসইও হলো সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের ("Search Engine Optimization") এর সংক্ষেপ। সহজ করে বললে, সার্চ ইঞ্জিনের visibility বাড়ানোর জন্য কোন ওয়েবসাইটকে আরও ভালো বা অপটিমাইজ করার প্রক্রিয়া।


আরো পড়ুন : অনলাইন থেকে প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করার উপায়


সংক্ষেপে সার্চ ইঞ্জিনগুলো যেভাবে কাজ করে

আমরা ইতিমধ্যেই জানি, গুগল এবং বিং -এর মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলি ওয়েবেপেজ ক্রল করতে, সাইট থেকে অন্য সাইটে যেতে, সেই পৃষ্ঠাগুলির সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে এবং সেগুলিকে ইনডেক্স বা সূচিভুক্ত করে রাখার জন্য বট ব্যবহার করে৷ (উফফফ!)

এরপরে, অ্যালগরিদমগুলি সূচিভুক্ত থাকা পৃষ্ঠাগুলিকে বিশ্লেষণ করে, শত শত র‌্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর বা সংকেত বিবেচনা করে, একটি প্রদত্ত প্রশ্নের জন্য সার্চ ফলাফলে কে কোন ক্রমে উপস্থিত হবে তা নির্ধারণ করে থাকে৷ এই কাজটি অনেকটা লাইব্রেরিয়ান এর মতো, লাইব্রেরিয়ান লাইব্রেরির প্রতিটি বই পড়েছেন এবং আপনাকে বলতে পারেন কোন বইটি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।


জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনসমূহ

আসুন জেনে নেই, জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন সমূহ কোনগুলো। নিচের টেবিলে তাদের জনপ্রিয়তার দিক থাকে ক্রমিকভাবে সাজানো হয়েছে -

No

Search Engine 

Details 

1

Google

৯০%+ সার্চ মার্কেট দখল করে আছে। গড়ে প্রতি সেকেন্ড এ 70,000 সার্চ হয়। 

2

Bing

৩৩% + US মার্কেট শেয়ার করে, কীন্তু US এর বাইরে এটা খুব একটা ব্যবহার হয় না। 

3

Baidu

Chinese সার্চ ইঞ্জিন। চায়নাতে গুগল নিষিদ্ধ। 

4

Yahoo!

জনপ্রিয়তা দিন দিনে কমে চলছে। সার্চ রেজাল্ট Bing থেকে pull করে। 3% মার্কেট শেয়ার করে। 

5

Yandex

Russian, ৬৫%+ রাশিয়ান এটা ব্যবহার করে। 

6

Ask.com

০.৩৫ সার্চ ট্রাফিক এটি ব্যবহার করে। 

7

DuckDuckGo

এই সার্চ ইঙ্গিন কাউকে ট্রাক করেনা। ২০১৮ সালে, প্রতিদিন গড়ে 26,754,932 সার্চ হয়েছে, যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। 


SEO শিখে আয়ের ৭ টি উপায় 


১. গুগল অ্যাডসেন্সঃ লিখালিখির অভ্যাস আছে? ভাল আর্টিকেল তৈরি করতে জানেন? তাহলে দেরি কেন, একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করে আপনিও যুক্ত হয়ে যেতে পারেন বিলিয়ন মানুষের ভীড়ে। গড়ে নিতে পারেন নিজের জন্য একটা আলাদা জায়গা।


ভাল মত কিওয়ার্ড রিসার্চ করে কিছু কিওয়ার্ডের জন্য গুগলের টপে আনতে পারলে সাইটে প্রতিদিন অনায়াসেই নিয়ে আসা সম্ভব প্রচুর ট্রাফিক। এরপর সেখানে জুড়ে দিতে পারেন গুগলের মত কোম্পানির বিজ্ঞাপন যার নাম “Google Adsense” অনেকেই আছে যারা এই অ্যাডসেন্স দিয়ে নিজের জীবন পাল্টে দিয়েছে। কাজেই যদি লিখালিখিতে ভাল দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি শুরু করতে দিতে পারেন ব্লগিং। এই ক্ষেত্রে SEO আপনাকে করবে শতভাগ সহায়তা। কারণ, যদি জানা থাকে SEO তাহলে অল্প দিনেই আপনি আপনার ব্লগকে টেনে তুলতে পারবেন অনেক দূর। তো কি বুঝলেন? বিস্তারিত তথ্য পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে!

 

২. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ অনলাইনের এক বিশাল জগত। সহজ কথায় বলতে গেলে, নিজের ওয়েবসাইটে আরেকজনের পন্যের প্রোমোট করে সেটাকে বিক্রি করা। এর সবচাইতে ভাল মাধ্যমে হচ্ছে, নির্দিষ্ট কোন প্রোডাক্ট আপনার সাইটে বসিয়ে সেটাকে সার্চ রেজাল্টের প্রথম পেইজে নিয়ে আসা। এর জন্য প্রয়োজন SEO এর সঠিক প্রয়োগ।


সঠিক ভাবে এই সেক্টরে নিজেকে জড়াতে পারলে টাকার অভাব হবে না। যদি SEO এর সঠিক ব্যবহার করে টার্গেটেড কিওয়ার্ডকে গুগলের প্রথমে নিয়ে আসতে পারেন তাহলে তো হইসে কাজ! আপনি থাকবেন রাজা। তবে, শুনতে যতটা সহজ করতে কিন্তু অতটা নয়। এর জন্য প্রয়োজন প্রচুর শ্রম আর মেধা। কাজেই SEO এর জ্ঞানকে কাজ লাগিয়ে আপনিও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে বেশ ভাল পরিমাণ আয় করতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ট্রেন্ড চলছে। একটু হার্ড ওয়ার্ক এর ডেডিকেশনের সাথে কাজ করলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দিয়ে লং টাইম আর্নিং সুযোগ তৈরি করা যায়। মজার বিষয় হচ্ছে বেশ ভাল দামে এই অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইট গুলো বিক্রিও করে দেয়া যায়। তবে এসব শুরু করার জন্য এসইও জানা থাকতে হবে। SEO শেখার সময় এইগুলার ধারনা ক্লিয়ার হয়ে যাবে।

Upwork এ কি কি কাজ পাওয়া যায়? seo করে মানে ৫০,০০০ টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকার বেশি আয় করতে পারবেন। কারণ যারা seo expect মার্কেটপ্লেসে তাদের মূল্য অনেক বেশি। কিন্ত তার জন্য আপনাকে দক্ষ হতে হবে। আমরা আজকে জানবো এসইও কি ? SCO কত প্রকার ? ও একজন দক্ষ এসিও এক্সপার্ট হতে হলে সর্বপ্রথম কি কি করণীয় এবং কতদিন সময় লাগবে একজন SCO এক্সপার্ট হতে। তো চলুন SCO সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। আশা করি  পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে  পড়বেন।   SCO করে কত টাকা আয় করা যায় ? SCO কত প্রকার ও কি কি?  SEO বুঝতে বা শিখতে হলে ৫টি বিষয় বুঝতে হবে,   সার্চ ইঞ্জিন কি? বা সার্চ ইঞ্জিন কাকে বলে,  সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে,  SEO এর কাজ কি? বা কিভাবে কাজ করে,  SEO কত প্রকার  কীভাবে একটি ওয়েবপেজকে কোন কিওয়ার্ডের জন্য প্রথম পৃষ্ঠায় আনবেন।  কোথায় এবং কীভাবে SEO শিখবেন?   SEO এর কাজ কি?  এতক্ষণে, আপনি হয়তো বুঝে গেছেন যে, ওয়েবসাইটের ট্রাফিক তথা বিক্রি বা আয় বাড়াতে এসইও অপরিহার্য। তাই এসইও শেখা গুরুত্বপূর্ণ।  এখন, কোটি টাকার প্রশ্ন ওয়েবসাইটকে র‍্যাঙ্কিং করিয়ে ভিজিটর আনতে- কি করতে হবে বা কিভাবে কাজ করতে হয়?    এসইও করার জন্য ৮টি ধাপ অনুসরণ করা হয়,  ধাপ 1 : কিওয়ার্ড রিসার্চ বা খুঁজে বের করা ।  ধাপ 2 : পেজের টাইটেল বা শিরোনামে কীওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত করা।  ধাপ 3 : পেজের URL-এ কীওয়ার্ড রাখুন।  ধাপ 4 : মেটা ডেসক্রিপশন কীওয়ার্ড রাখুন।  ধাপ 5 : H1 টেক্সটে কীওয়ার্ড রাখুন।  ধাপ 6 : কন্টেন্টের মধ্যে কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।  ধাপ 7 : ওয়েবসাইটের ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করুন।  ধাপ 8 : র‍্যাঙ্কিং চেক করুন করুন।   ২০৩০ সালে এসইও এর ভবিষ্যৎ?  ভয়েস-অ্যাক্টিভেটেড ডিভাইস এবং ভার্চুয়াল সহকারীরা পরিবর্তন করছে যে লোকেরা কীভাবে তথ্য অনুসন্ধান করে। 2030 সালের মধ্যে, ভয়েস অনুসন্ধান সম্ভবত সমস্ত অনুসন্ধান প্রশ্নের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ তৈরি করবে ৷ এই পরিবর্তনের অর্থ হল SEO কৌশলগুলিকে অবশ্যই প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ (NLP) এবং কথোপকথনমূলক কীওয়ার্ডগুলিতে ফোকাস করতে হবে।    SCO কত প্রকার?  SEO কে কাজের মৌলিকভাবে দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়। অন পেজ এসইও ও অফ পেজ এসইও। তবে বর্তমান সময়ে টেকনিক্যাল এসইও কেও সমান গুরুত্ব দিয়ে এটিকে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়। আগে যা অনপেজ এসইও এর মধ্যে ধরা হত।   টার্গেট লোকেশন এর উপরে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়।   লোকাল এসইও - যেখানে কিওয়ার্ড র‍্যাঙ্কিং এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট এলাকাকে টার্গেট করা হয়।   গ্লোবাল SEO-  র‍্যাঙ্কিং এর জন্য কোন সুনির্দিষ্ট এলাকাকে না করে Worldwide করা হয়।   আবার এসইও প্র্যাকটিস এর উপরে ভিত্তি করে এটাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।   হোয়াইট হ্যাট এসইও - যেখানে ইথিকাল ও রুলস মেনে কাজ করা হয়  ব্ল্যাক হ্যাট এসইও - কোন রুলস ও ইথিক্স মানা হয় না।  গ্রে হ্যাট এসইও - হোয়াইট ও ব্ল্যাক হ্যাট এর মিশ্রণে কাজ করা হয়।    আরো পড়ুন : ওয়ার্ডপ্রেসে কী? কত দ্রুত ওয়ার্ডপ্রেসে ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়? এছাড়াও, SCO আরও বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগে বিভক্ত হতে পারে যেমন কাঁচামাল সরবরাহকারী, পরিবহন কোম্পানি, এবং লজিস্টিকস প্রদানকারী। এই সমস্ত প্রকারের মধ্যে সহযোগিতা এবং সমন্বয় সাপ্লাই চেইনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।  SCO এর কাজ কি?  সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন ( SCO ) হল একটি ইউরেশীয় রাজনৈতিক , অর্থনৈতিক , আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা এবং প্রতিরক্ষা সংস্থা যা 2001 সালে চীন এবং রাশিয়া দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। এটি ভৌগলিক পরিধি এবং জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বের বৃহত্তম আঞ্চলিক সংস্থা , প্রায় 80% এলাকা জুড়ে ইউরেশিয়া এবং বিশ্বের জনসংখ্যার 40%। আরো   SCO (Supply Chain Organization) এর কাজগুলি মূলত নিম্নলিখিত:   উত্পাদন পরিকল্পনা : পণ্য উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান ও সম্পদের সঠিক পরিকল্পনা করা।   সরবরাহ চেইন ব্যবস্থাপনা : কাঁচামাল সরবরাহকারী থেকে শেষ ব্যবহারকারীর কাছে পণ্য পৌঁছানোর প্রক্রিয়া সুসংগঠিত করা।   লজিস্টিকস ও পরিবহন : পণ্যের পরিবহন, স্টোরেজ, এবং বিতরণ ব্যবস্থাপনা।   মালামাল ব্যবস্থাপনা : পণ্যের ইনভেন্টরি পরিচালনা করা যাতে সঠিক সময়ে সঠিক পরিমাণ পণ্য হাতে থাকে।   গ্রাহক পরিষেবা : গ্রাহকদের জন্য নির্ভরযোগ্য ও সময়মতো সেবা প্রদান করা।   ডেটা বিশ্লেষণ : সরবরাহ চেইনের কার্যকারিতা বিশ্লেষণ করা এবং উন্নতির সুযোগ চিহ্নিত করা।   ব্যবসায়িক সহযোগিতা : বিভিন্ন অংশীদারদের সাথে যোগাযোগ ও সমন্বয় বজায় রাখা।   এই কাজগুলির মাধ্যমে SCO কার্যকরী এবং লাভজনক ব্যবসায়িক কার্যক্রম নিশ্চিত করে।   কতদিন সময় লাগবে একজন SCO এক্সপার্ট হতে  এসইও শিখতে গড় সময় লাগে - বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এসইও এর ভিত্তি শিখতে সাধারণত এক থেকে তিন মাস এবং অনুশীলনটি পুরোপুরি আয়ত্ত করতে এক বছর বা তার বেশি সময় লাগে। এসইও এর মূল বিষয়গুলি শিখতে কতটা সময় লাগে তা নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর। এবং সাধারণত কি কি লাগে একজন এসইও এক্সপার্ট হতো? একজন বিশেষজ্ঞ এসইও হওয়ার জন্য, আপনাকে তিনটি মূল ক্ষমতা আয়ত্ত করতে হবে: প্রযুক্তিগত এসইও শিখুন - সঠিক ক্রলিং, ইন্ডেক্সিং এবং র‌্যাঙ্কিং প্রতিরোধে সমস্যাগুলি কীভাবে নির্ণয় করতে হয় তা জানুন। সাইট আর্কিটেকচার বিশ্লেষণ করতে, ব্লকিং সমস্যাগুলি সমাধান করতে, সাইটের গতি উন্নত করতে, সঠিকভাবে পুনঃনির্দেশগুলি পরিচালনা করতে এবং আরও অনেক কিছু শিখুন৷   সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন মানে কি? কিভাবে শিখব?  সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান ( এসইও ) হল একটি ওয়েবসাইট বা সার্চ ইঞ্জিন থেকে একটি ওয়েব পেজে ওয়েবসাইট ট্রাফিকের গুণমান এবং পরিমাণ উন্নত করার প্রক্রিয়া। SEO সরাসরি ট্র্যাফিক বা অর্থপ্রদানের ট্র্যাফিকের পরিবর্তে অবৈতনিক ট্র্যাফিক ("প্রাকৃতিক" বা " জৈব " ফলাফল হিসাবে পরিচিত) লক্ষ্য করে। এসইও হলো সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের ("Search Engine Optimization") এর সংক্ষেপ। সহজ করে বললে, সার্চ ইঞ্জিনের visibility বাড়ানোর জন্য কোন ওয়েবসাইটকে আরও ভালো বা অপটিমাইজ করার প্রক্রিয়া।    আরো পড়ুন : অনলাইন থেকে প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করার উপায়   সংক্ষেপে সার্চ ইঞ্জিনগুলো যেভাবে কাজ করে  আমরা ইতিমধ্যেই জানি, গুগল এবং বিং -এর মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলি ওয়েবেপেজ ক্রল করতে, সাইট থেকে অন্য সাইটে যেতে, সেই পৃষ্ঠাগুলির সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে এবং সেগুলিকে ইনডেক্স বা সূচিভুক্ত করে রাখার জন্য বট ব্যবহার করে৷ (উফফফ!)  এরপরে, অ্যালগরিদমগুলি সূচিভুক্ত থাকা পৃষ্ঠাগুলিকে বিশ্লেষণ করে, শত শত র‌্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর বা সংকেত বিবেচনা করে, একটি প্রদত্ত প্রশ্নের জন্য সার্চ ফলাফলে কে কোন ক্রমে উপস্থিত হবে তা নির্ধারণ করে থাকে৷ এই কাজটি অনেকটা লাইব্রেরিয়ান এর মতো, লাইব্রেরিয়ান লাইব্রেরির প্রতিটি বই পড়েছেন এবং আপনাকে বলতে পারেন কোন বইটি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।   জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনসমূহ  আসুন জেনে নেই, জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন সমূহ কোনগুলো। নিচের টেবিলে তাদের জনপ্রিয়তার দিক থাকে ক্রমিকভাবে সাজানো হয়েছে -  No  Search Engine   Details   1  Google  ৯০%+ সার্চ মার্কেট দখল করে আছে। গড়ে প্রতি সেকেন্ড এ 70,000 সার্চ হয়।   2  Bing  ৩৩% + US মার্কেট শেয়ার করে, কীন্তু US এর বাইরে এটা খুব একটা ব্যবহার হয় না।   3  Baidu  Chinese সার্চ ইঞ্জিন। চায়নাতে গুগল নিষিদ্ধ।   4  Yahoo!  জনপ্রিয়তা দিন দিনে কমে চলছে। সার্চ রেজাল্ট Bing থেকে pull করে। 3% মার্কেট শেয়ার করে।   5  Yandex  Russian, ৬৫%+ রাশিয়ান এটা ব্যবহার করে।   6  Ask.com  ০.৩৫ সার্চ ট্রাফিক এটি ব্যবহার করে।   7  DuckDuckGo  এই সার্চ ইঙ্গিন কাউকে ট্রাক করেনা। ২০১৮ সালে, প্রতিদিন গড়ে 26,754,932 সার্চ হয়েছে, যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে।    SEO শিখে আয়ের ৭ টি উপায়   ১. গুগল অ্যাডসেন্সঃ লিখালিখির অভ্যাস আছে? ভাল আর্টিকেল তৈরি করতে জানেন? তাহলে দেরি কেন, একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করে আপনিও যুক্ত হয়ে যেতে পারেন বিলিয়ন মানুষের ভীড়ে। গড়ে নিতে পারেন নিজের জন্য একটা আলাদা জায়গা।   ভাল মত কিওয়ার্ড রিসার্চ করে কিছু কিওয়ার্ডের জন্য গুগলের টপে আনতে পারলে সাইটে প্রতিদিন অনায়াসেই নিয়ে আসা সম্ভব প্রচুর ট্রাফিক। এরপর সেখানে জুড়ে দিতে পারেন গুগলের মত কোম্পানির বিজ্ঞাপন যার নাম “Google Adsense” অনেকেই আছে যারা এই অ্যাডসেন্স দিয়ে নিজের জীবন পাল্টে দিয়েছে। কাজেই যদি লিখালিখিতে ভাল দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি শুরু করতে দিতে পারেন ব্লগিং। এই ক্ষেত্রে SEO আপনাকে করবে শতভাগ সহায়তা। কারণ, যদি জানা থাকে SEO তাহলে অল্প দিনেই আপনি আপনার ব্লগকে টেনে তুলতে পারবেন অনেক দূর। তো কি বুঝলেন? বিস্তারিত তথ্য পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে!     ২. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ অনলাইনের এক বিশাল জগত। সহজ কথায় বলতে গেলে, নিজের ওয়েবসাইটে আরেকজনের পন্যের প্রোমোট করে সেটাকে বিক্রি করা। এর সবচাইতে ভাল মাধ্যমে হচ্ছে, নির্দিষ্ট কোন প্রোডাক্ট আপনার সাইটে বসিয়ে সেটাকে সার্চ রেজাল্টের প্রথম পেইজে নিয়ে আসা। এর জন্য প্রয়োজন SEO এর সঠিক প্রয়োগ।   সঠিক ভাবে এই সেক্টরে নিজেকে জড়াতে পারলে টাকার অভাব হবে না। যদি SEO এর সঠিক ব্যবহার করে টার্গেটেড কিওয়ার্ডকে গুগলের প্রথমে নিয়ে আসতে পারেন তাহলে তো হইসে কাজ! আপনি থাকবেন রাজা। তবে, শুনতে যতটা সহজ করতে কিন্তু অতটা নয়। এর জন্য প্রয়োজন প্রচুর শ্রম আর মেধা। কাজেই SEO এর জ্ঞানকে কাজ লাগিয়ে আপনিও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে বেশ ভাল পরিমাণ আয় করতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ট্রেন্ড চলছে। একটু হার্ড ওয়ার্ক এর ডেডিকেশনের সাথে কাজ করলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দিয়ে লং টাইম আর্নিং সুযোগ তৈরি করা যায়। মজার বিষয় হচ্ছে বেশ ভাল দামে এই অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইট গুলো বিক্রিও করে দেয়া যায়। তবে এসব শুরু করার জন্য এসইও জানা থাকতে হবে। SEO শেখার সময় এইগুলার ধারনা ক্লিয়ার হয়ে যাবে।  SEO শিখে আয়ের ৭ টি উপায়  ৩. মার্কেটপ্লেসঃ আপওয়ার্ক, ইল্যান্স, ফ্রীল্যান্সার, ফাইভার, পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি প্রচুর মার্কেটপ্লেস রয়েছে অনলাইনে। চাইলে সেগুলোতে জয়েন করে সেখান থেকে কাজ করেও আয় করতে পারেন। SEO এর প্রচুর কাজ রয়েছে মার্কেটপ্লেসে। দক্ষতার পরিচয় দিয়ে আপনিও যোগ দিতে পারেন ফ্রীল্যান্সারদের দলে।     ৪. লোকাল মার্কেটঃ মনে রাখবেন, শুধু ইন্টারন্যাশনাল নয়, লোকাল মার্কেটেও কিন্তু রয়েছে প্রচুর কাজ। আপনি লোকালি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ওয়েবসাইট মালিকের কাছ থেকে এসইও এর কন্ট্রাক্টে কাজ করতে পারেন। লোকালি কাজ করলে সবচাইতে বড় যে সুবিধাটি পাবেন, যত দিন যাবে লোকাল মার্কেটে আপনার চাহিদা বাড়তে থাকবে এবং ধীরে ধীরে আপনার প্রজেক্ট অর্ডার বাড়তে থাকবে। ইদানিং দেশে SEO এর দক্ষ ওয়ার্কার এর চাহিদা ক্রমশ বেড়েই চলছে, কারন যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে এদেশের লোকাল কোম্পানীগুলোও আস্তে আস্তে বুঝতে পারছে SEO এর গুরুত্ব। আর তাই একটু খোজ খবর নিলেই পেতে পারেন এমন লোকাল কোম্পানী যাদের কাছে এসইও এর উপর জব করতে পারেন। এই জাতীয় কোম্পানীর খোজ পেতে বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে চোখ রাখতে পারেন।    আরো পড়ুন : গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার উপায়     ৫. লোকাল ব্যবসাঃ আপনার যদি কোন ব্যবসা বা পণ্য থেকে থাকে এবং যদি আপনার SEO ভালভাবে জানা থাকে তাহলে সেটাকে সার্চ ইঞ্জিনে প্রোমোট করে আপনি আপনার ব্যবসায় যোগ করতে পারেন এক নতুন মোড়। মনে রাখবেন, আপনার ব্যবসার প্রতি ভালবাসা আপনারই সবচাইতে বেশি। তাই আপনার ব্যবসার টুকিটাকি SEO এবং মার্কেটিং যদি আপনি নিজেই করে ফেলতে পারেন তাহলে দ্রুত ব্যাবসায় সাফল্য অর্জন করা সম্ভব।     ৬. ইন্টারন্যাশনাল প্রোডাক্ট বিল্ডিংঃ অনেকেই বিভিন্ন বিষয়ের উপর ডিজিটাল প্রোডাক্ট তৈরি করে ইন্টারনেটে সেল করে থাকেন। মজার বিষয় হচ্ছে, এই প্রোডাক্ট গুলো ডিজিটাল হওয়ার দরুন প্রতি সেল এ ব্যাপক হারে লাভ করা যায়। ইবুক, ফটো, টিপস, এক্সারসাইজ ট্রেনিং থেকে শুরু করে ট্রাভেল গাইড ও হতে পারে একটি ডিজিটাল প্রোডাক্ট। এমন অনেকেই আছেন যারা শুধুমাত্র তাদের নিজেদের তৈরি এই ধরনের ডিজিটাল প্রোডাক্ট গুলোর মার্কেটিং করে মাসে ৫-৭ অংক পরিমাণ ডলার আয় করে চলেছে। কিন্তু এর জন্য প্রয়োজন SEO এবং মার্কেটিং এর দক্ষতা। সঠিক ভাবে এগুলোর প্রয়োগ করতে পারলে খুব সামান্য কোয়ালিটির ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করেও আপনি আয় করতে পারেন বিশাল পরিমাণ অর্থ।     ৭. সিজনাল প্রোডাক্ট সেলঃ মনে করুন সামনেই বিশ্বকাপ ফুটবল। এখন আপনি একটা টি শার্ট বানিয়েছেন এর উপর। এখন যদি ‘World Cup T-shirt’ এই কিওয়ার্ড এর সার্চ এর জন্য আপনার ওয়েবসাইট এক নম্ব্রে আনতে পারেন তাহলে ভেবে দেখুন কি পরিমাণ আয় করা সম্ভব? তবে এটা কিন্তু সারা বছর থাকবে না। শুধুমাত্র বিভিন্ন ইভেন্টের সময় গুলোতেই ওই ইভেন্ট নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা থাকে, আর এই সুযোগকে সঠিক ভাবে কাজ লাগিয়ে আপনি এখান থেকে ভাল পরিমাণ অর্থ আয় করে নিতে পারেন। এই ধরনের ব্যাবসাকে ইভেন্ট ব্লগিং ও বলা হয়ে থাকে। যেহেতু, SEO এর প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটকে নির্দিষ্ট এক বা একাধিক সার্চ টার্ম বা কিওয়ার্ডের জন্য গুগলের প্রথমে র‍্যাঙ্ক করানো, তাই এসইও এর সঠিক ব্যাবহারের মাধ্যমে যদি আপনি এই র‍্যাঙ্ক করাতে সক্ষম হোন, তাহলে আপনার সাইটে প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক পাবেন। আর এই ট্রাফিক কাজে লাগিয়ে আপনি যে কোন উপায়েই আয় করতে পারেন।   ফোন দিয়ে কি এসইও করা যায়?  মোবাইল ডিভাইসের জন্য এসইও-এর প্রাথমিক নির্দেশিকাগুলি আপনার সাইটের ডেস্কটপ সংস্করণের জন্য ইতিমধ্যেই (আশা করি) SEO-এর মতোই। আপনার পৃষ্ঠাগুলি উচ্চতর র‌্যাঙ্ক করতে এবং আরও ভিজিট পেতে কীওয়ার্ড, প্রাসঙ্গিক বিষয়বস্তু এবং SEO-বান্ধব URL-এর প্রয়োজন৷    আরো পড়ুন : ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা ও বেশি ইনকাম বেশি   উপসংহার   আমার আজকে  আর্টিকেল SCO করে কত টাকা আয় করা যায় ? SCO কত প্রকার ও কি কি? SCO (Supply Chain Organization) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা ব্যবসার কার্যক্রমকে সুসংগঠিত করে। এর মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন থেকে গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর প্রতিটি স্তর কার্যকরভাবে পরিচালিত হয়। SCO-এর সঠিক ব্যবস্থাপনা ব্যবসায়িক কার্যকারিতা, খরচ হ্রাস, এবং গ্রাহক সন্তুষ্টি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। একটি সফল SCO কার্যক্রম কেবল আয় বাড়ায় না, বরং বাজারের প্রতিযোগিতায়ও প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে রাখে। তাই, ব্যবসায়ের জন্য একটি শক্তিশালী এবং দক্ষ SCO গঠন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।আমার আর্টিকেল পরে যদি আপনাদের ভালো লাগে তো আমার ওয়েবসাইটটি প্রতিনিয়ত  ভিজিট করুন , আমার এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক আর্টিকেল বা কনটেন্ট পোস্ট করা হয় ৷

৩. মার্কেটপ্লেসঃ আপওয়ার্ক, ইল্যান্স, ফ্রীল্যান্সার, ফাইভার, পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি প্রচুর মার্কেটপ্লেস রয়েছে অনলাইনে। চাইলে সেগুলোতে জয়েন করে সেখান থেকে কাজ করেও আয় করতে পারেন। SEO এর প্রচুর কাজ রয়েছে মার্কেটপ্লেসে। দক্ষতার পরিচয় দিয়ে আপনিও যোগ দিতে পারেন ফ্রীল্যান্সারদের দলে।

 

৪. লোকাল মার্কেটঃ মনে রাখবেন, শুধু ইন্টারন্যাশনাল নয়, লোকাল মার্কেটেও কিন্তু রয়েছে প্রচুর কাজ। আপনি লোকালি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ওয়েবসাইট মালিকের কাছ থেকে এসইও এর কন্ট্রাক্টে কাজ করতে পারেন। লোকালি কাজ করলে সবচাইতে বড় যে সুবিধাটি পাবেন, যত দিন যাবে লোকাল মার্কেটে আপনার চাহিদা বাড়তে থাকবে এবং ধীরে ধীরে আপনার প্রজেক্ট অর্ডার বাড়তে থাকবে। ইদানিং দেশে SEO এর দক্ষ ওয়ার্কার এর চাহিদা ক্রমশ বেড়েই চলছে, কারন যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে এদেশের লোকাল কোম্পানীগুলোও আস্তে আস্তে বুঝতে পারছে SEO এর গুরুত্ব। আর তাই একটু খোজ খবর নিলেই পেতে পারেন এমন লোকাল কোম্পানী যাদের কাছে এসইও এর উপর জব করতে পারেন। এই জাতীয় কোম্পানীর খোজ পেতে বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে চোখ রাখতে পারেন।


আরো পড়ুন : গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার উপায়

 

৫. লোকাল ব্যবসাঃ আপনার যদি কোন ব্যবসা বা পণ্য থেকে থাকে এবং যদি আপনার SEO ভালভাবে জানা থাকে তাহলে সেটাকে সার্চ ইঞ্জিনে প্রোমোট করে আপনি আপনার ব্যবসায় যোগ করতে পারেন এক নতুন মোড়। মনে রাখবেন, আপনার ব্যবসার প্রতি ভালবাসা আপনারই সবচাইতে বেশি। তাই আপনার ব্যবসার টুকিটাকি SEO এবং মার্কেটিং যদি আপনি নিজেই করে ফেলতে পারেন তাহলে দ্রুত ব্যাবসায় সাফল্য অর্জন করা সম্ভব।

 

৬. ইন্টারন্যাশনাল প্রোডাক্ট বিল্ডিংঃ অনেকেই বিভিন্ন বিষয়ের উপর ডিজিটাল প্রোডাক্ট তৈরি করে ইন্টারনেটে সেল করে থাকেন। মজার বিষয় হচ্ছে, এই প্রোডাক্ট গুলো ডিজিটাল হওয়ার দরুন প্রতি সেল এ ব্যাপক হারে লাভ করা যায়। ইবুক, ফটো, টিপস, এক্সারসাইজ ট্রেনিং থেকে শুরু করে ট্রাভেল গাইড ও হতে পারে একটি ডিজিটাল প্রোডাক্ট। এমন অনেকেই আছেন যারা শুধুমাত্র তাদের নিজেদের তৈরি এই ধরনের ডিজিটাল প্রোডাক্ট গুলোর মার্কেটিং করে মাসে ৫-৭ অংক পরিমাণ ডলার আয় করে চলেছে। কিন্তু এর জন্য প্রয়োজন SEO এবং মার্কেটিং এর দক্ষতা। সঠিক ভাবে এগুলোর প্রয়োগ করতে পারলে খুব সামান্য কোয়ালিটির ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করেও আপনি আয় করতে পারেন বিশাল পরিমাণ অর্থ।

 

৭. সিজনাল প্রোডাক্ট সেলঃ মনে করুন সামনেই বিশ্বকাপ ফুটবল। এখন আপনি একটা টি শার্ট বানিয়েছেন এর উপর। এখন যদি ‘World Cup T-shirt’ এই কিওয়ার্ড এর সার্চ এর জন্য আপনার ওয়েবসাইট এক নম্ব্রে আনতে পারেন তাহলে ভেবে দেখুন কি পরিমাণ আয় করা সম্ভব? তবে এটা কিন্তু সারা বছর থাকবে না। শুধুমাত্র বিভিন্ন ইভেন্টের সময় গুলোতেই ওই ইভেন্ট নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা থাকে, আর এই সুযোগকে সঠিক ভাবে কাজ লাগিয়ে আপনি এখান থেকে ভাল পরিমাণ অর্থ আয় করে নিতে পারেন। এই ধরনের ব্যাবসাকে ইভেন্ট ব্লগিং ও বলা হয়ে থাকে। যেহেতু, SEO এর প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটকে নির্দিষ্ট এক বা একাধিক সার্চ টার্ম বা কিওয়ার্ডের জন্য গুগলের প্রথমে র‍্যাঙ্ক করানো, তাই এসইও এর সঠিক ব্যাবহারের মাধ্যমে যদি আপনি এই র‍্যাঙ্ক করাতে সক্ষম হোন, তাহলে আপনার সাইটে প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক পাবেন। আর এই ট্রাফিক কাজে লাগিয়ে আপনি যে কোন উপায়েই আয় করতে পারেন।


ফোন দিয়ে কি এসইও করা যায়?


মোবাইল ডিভাইসের জন্য এসইও-এর প্রাথমিক নির্দেশিকাগুলি আপনার সাইটের ডেস্কটপ সংস্করণের জন্য ইতিমধ্যেই (আশা করি) SEO-এর মতোই। আপনার পৃষ্ঠাগুলি উচ্চতর র‌্যাঙ্ক করতে এবং আরও ভিজিট পেতে কীওয়ার্ড, প্রাসঙ্গিক বিষয়বস্তু এবং SEO-বান্ধব URL-এর প্রয়োজন৷


আরো পড়ুন : ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা ও বেশি ইনকাম বেশি


উপসংহার 


আমার আজকে  আর্টিকেল SCO করে কত টাকা আয় করা যায় ? SCO কত প্রকার ও কি কি? SCO (Supply Chain Organization) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা ব্যবসার কার্যক্রমকে সুসংগঠিত করে। এর মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন থেকে গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর প্রতিটি স্তর কার্যকরভাবে পরিচালিত হয়। SCO-এর সঠিক ব্যবস্থাপনা ব্যবসায়িক কার্যকারিতা, খরচ হ্রাস, এবং গ্রাহক সন্তুষ্টি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। একটি সফল SCO কার্যক্রম কেবল আয় বাড়ায় না, বরং বাজারের প্রতিযোগিতায়ও প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে রাখে। তাই, ব্যবসায়ের জন্য একটি শক্তিশালী এবং দক্ষ SCO গঠন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।আমার আর্টিকেল পরে যদি আপনাদের ভালো লাগে তো আমার ওয়েবসাইটটি প্রতিনিয়ত  ভিজিট করুন , আমার এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক আর্টিকেল বা কনটেন্ট পোস্ট করা হয় ৷

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url