বাংলাদেশ থেকে দার্জিলিং ভ্রমণ খরচ ও দর্শনীয় স্থান
বছরের শেষে দার্জিলিং ভ্রমণে যেতে চাইলেও যাদের পকেটে বেশি টাকা নেই, তারা চাইলে সস্তায় দার্জিলিং ভ্রমণ করতে পারেন। এজন্য অবশ্য দরকার সঠিক ভ্রমণ পরিকল্পনা। তাহলে খুবই কম খরচে ছুটি কাটাতে পারবেন দার্জিলিং , কিছু মানুষের ইচ্ছের ঘুড়িগুলো উড়ে বেড়ায়, মেঘ পাড়ি দিয়ে কিছু সময় আকাশও ছুঁতে চায়। মনের অন্তহীন গভীরতা থেকে ছুটি নিয়ে উড়ে চলে যেতে চায়। অসীম আকাশপানে চিৎকার করে বলতে চায় আমি উন্মুক্ত, আমি স্বাধীন। আফসোস! মানুষও তো আর ঘুড়ি হতে পারে না, পাখির মতো উড়তেও জানে না। তবে কথায় আছে, ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়। আপনার এই অভিলাষী মনের সব ইচ্ছাই পূরণ করবে পাহাড়ের রাজ্য দার্জিলিং। দার্জিলিংয়ের প্রতিটি বাঁক যেন অষ্টাদশী তরুণীর নির্লিপ্ত চাহনি, শুধু তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে হবে আর তাকিয়ে শুধু ডুবে যেতে মন চাইবে। পাহাড়ের কথোপকথনের শব্দরাশি আর শত-সহস্র অভিমানী পাহাড়ি মুখশ্রীর আলিঙ্গন পাবেন দার্জিলিং জুড়ে। নিজেকে উজাড় করে রাখা এক প্রিয়তম প্রেমিকার অপর নাম দার্জিলিং।
বাংলাদেশ থেকে দার্জিলিং বিমান ভাড়া কত?
বিমানে যাওয়ার পদ্ধতি:
ঢাকা থেকে কলকাতা পর্যন্ত বিমান ভাড়া প্রায় ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা।
কলকাতা থেকে বাগডোগরা বিমানবন্দর পর্যন্ত বাস ভাড়া প্রায় ৫০০ থেকে ১,০০০ টাকা।
বাগডোগরা থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত বাস ভাড়া প্রায় ১,২০০ থেকে ১,৫০০ টাকা।
ঢাকা টু দার্জিলিং ট্রেনের ভাড়া কত?
প্রত্যেক রবিবার এবং বুধবার নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে এবং সোমবার ও বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে ট্রেনটি ছাড়ে। রাত ৯টা ৫০মিনিটে ট্রেনটি ঢাকা ছেড়ে পরদিন সকাল ৭টা ১৫মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছায়। ঢাকা–নিউ জলপাইগুড়ি মিতালি এক্সপ্রেসের এসি স্লিপার ক্লাসের ভাড়া ৬৭২০ টাকা এবং এসি চেয়ার কারের ভাড়া ৪২৯০ টাকা। আপনার ভ্রমণের তারিখ ও ট্রেনের শ্রেণী অনুযায়ী ভাড়া পরিবর্তিত হতে পারে, তাই নির্দিষ্ট তথ্য জানার জন্য ট্রেনের টিকেট বুকিং সাইট চেক করতে পারেন।
দার্জিলিং যাওয়ার জন্য কোন স্টেশন ভালো?
দুটির মধ্যে, NJP বা নিউ জলপাইগুড়ি হল প্রাথমিক রেলওয়ে স্টেশন যা দার্জিলিং থেকে 88-কিমি দূরে। বিভিন্ন দূরপাল্লার ট্রেন NJP-এ থামে। শিলিগুড়ি জংশন, অন্য স্টেশন, দার্জিলিং থেকে 80 কিলোমিটার দূরে কিন্তু কম ট্রেন দেখা যায়। NJP এবং শিলিগুড়ি হল যমজ শহর, তাদের মধ্যে দূরত্ব 8 কিমি।
ঢাকা থেকে দার্জিলিং ভ্রমণ খরচ
দার্জিলিং ভ্রমণ খরচ
মোটামুটি বাজেটের কথা চিন্তা করলে ঢাকা থেকে দার্জিলিংয়ে যাতায়াত, থাকা, খাওয়া বাবদ ৫ রাত ৪ দিন (৩ রাত দার্জিলিং থাকা) থাকতে জনপ্রতি ১৫,০০০ থেকে ১৮,০০০ টাকা খরচ হতে পারে।
আরো পড়ুন : ঢাকার কাছে কম খরচের ১০ রিসোর্ট
ভালো ভাবে জানতে গেলে ঢাকা থেকে দার্জিলিং ভ্রমণের খরচ বিভিন্ন ফ্যাক্টরের ওপর নির্ভর করে, যেমন যাতায়াত, থাকা, খাবার এবং দর্শনীয় স্থান। নিচে একটি ধারণা দেওয়া হলো:
১. যাতায়াত:
বাস/ট্রেন: ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে বাস বা ট্রেন ব্যবহার করতে পারেন, যা সাধারণত ১,৫০০-২,০০০ টাকা। এরপর কলকাতা থেকে দার্জিলিংয়ের জন্য গাড়ি বা ট্রেন (প্রায় ৭০০-১,২০০ টাকা) নিতে হবে।
ফ্লাইট: যদি ফ্লাইট নেন, ঢাকা থেকে কলকাতা প্রায় ৫,০০০-১০,০০০ টাকা হতে পারে এবং কলকাতা থেকে দার্জিলিংয়ের জন্য গাড়ি ভাড়া (প্রায় ৩,০০০-৫,০০০ টাকা) যোগ করতে হবে।
২. থাকা:
বাজেট হোটেল: ১,০০০-২,৫০০ টাকা প্রতি রাত।
মিড-রেঞ্জ হোটেল: ২,৫০০-৫,০০০ টাকা প্রতি রাত।
উচ্চমানের হোটেল: ৫,০০০ টাকার উপরে।
৩. খাবার:
সাধারণ খাবারের জন্য: ২০০-৫০০ টাকা প্রতিদিন।
ভালো রেস্তোরাঁয়: ৫০০-১,০০০ টাকা প্রতিদিন।
৪. দর্শনীয় স্থান:
প্রবেশ ফি: ৫০-৫০০ টাকা, স্থানভেদে।
মোট খরচ:
বাজেট: ১৫,০০০-২৫,০০০ টাকা (৫-৭ দিনের ভ্রমণের জন্য)
মিড-রেঞ্জ: ২৫,০০০-৫০,০০০ টাকা
লাক্সারি: ৫০,০০০ টাকা ও তার বেশি।
ভ্রমণের পরিকল্পনা অনুযায়ী খরচ পরিবর্তিত হতে পারে। সঠিক তথ্য জানার জন্য ভ্রমণের সময় খোঁজ নেওয়া ভালো।
দার্জিলিং যাওয়ার সঠিক সময় কখন?
উপসংহারে, পরিবারের সাথে দার্জিলিং ভ্রমণের সর্বোত্তম সময় হবে মার্চ থেকে মে এবং সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর যখন আবহাওয়া শীতল এবং দর্শনীয় স্থান দেখার জন্য আদর্শ। এই মাসগুলিতে, তাপমাত্রা মাঝারি থাকে এবং বৃষ্টিপাত ন্যূনতম হয়, এটি দার্জিলিংয়ের সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং আকর্ষণগুলি অন্বেষণ করার জন্য উপযুক্ত সময় করে তোলে। আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য ও পছন্দ অনুযায়ী এই সময়গুলো বিবেচনা করতে পারেন!
দার্জিলিং দেখার মত কি আছে?
দার্জিলিং জেলায় অনেক জনপ্রিয় পর্যটন স্থান রয়েছে। দার্জিলিং থেকে মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্গা, ভুটান হিমালয় এবং মাউন্ট এভারেস্টের একটি অংশ সহ সমগ্র সিঙ্গালিলা রেঞ্জের দৃশ্য দেখতে পারেন। চোখ ধাঁধানো উপত্যকা, ঘোরানো নদী এবং অবশ্যই সবুজ চা বাগান দার্জিলিংয়ের অনন্য বৈশিষ্ট্য। দার্জিলিং যদি পূর্ব হিমালয় পর্বতের মুকুট হয়। আবার দার্জিলিংয়ে অনেক দর্শনীয় স্থান ও কার্যক্রম রয়েছে যা আপনার ভ্রমণকে স্মরণীয় করে তুলবে। নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য জায়গার তালিকা দেওয়া হলো:
১. বাটারফ্লাই গার্ডেন (Butterfly Garden)
বিভিন্ন প্রজাতির প্রজাপতির দেখা পাবেন।
২. টয় ট্রেন
দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে, ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য, যা দার্জিলিং শহর থেকে নেপাল পর্যন্ত চলে।
৩. দার্জিলিং চা বাগান
বিখ্যাত দার্জিলিং চায়ের জন্য এই বাগানগুলো দর্শনীয়। চা তৈরির প্রক্রিয়া দেখার সুযোগ।
৪. অরপা পাহাড় (Tiger Hill)
সূর্যোদয় দেখা এবং কাঞ্চনজঙ্ঘার অসাধারণ দৃশ্য।
৫. সায়েন্টেটেল পয়েন্ট (Observation Point)
পাহাড়ি দৃশ্যাবলী এবং ক্যামেলিয়া গাছের সৌন্দর্য।
৬. প্ল্যানেটরিয়াম
নভোমণ্ডল সম্পর্কে জ্ঞান লাভের জন্য।
৭. বুদ্ধ মন্দির (Ghoom Monastery)
দার্জিলিংয়ের বিখ্যাত বৌদ্ধ মন্দির।
৮. নেপালির বাজার
স্থানীয় খাদ্য এবং সংস্কৃতি উপভোগের জন্য।
৯. পাহাড়ি হাইকিং
দার্জিলিংয়ের আশেপাশের বিভিন্ন পাহাড়ে হাইকিংয়ের সুযোগ।
১০. সানডাকফু
দার্জিলিংয়ের সর্বোচ্চ বিন্দু, যা ট্রেকিংয়ের জন্য জনপ্রিয়।
এছাড়াও, স্থানীয় সংস্কৃতি, খাবার ও ঐতিহ্য উপভোগ করতে ভুলবেন না!
দার্জিলিং এ কয়টি দর্শনীয় স্থান আছে?
দার্জিলিংয়ে ১৫টিরও বেশি উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান রয়েছে, যা পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয়। ভ্রমণের সময় আপনার পছন্দ অনুযায়ী স্থানগুলো নির্বাচন করতে পারেন ! দার্জিলিংয়ে দর্শনীয় স্থানগুলোর সংখ্যা অনেক, এবং প্রতিটি জায়গার নিজস্ব বিশেষত্ব রয়েছে। এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানের তালিকা দেওয়া হলো:
প্রধান দর্শনীয় স্থানগুলো:
টাগার হিল (Tiger Hill)
বুদ্দা মন্দির (Ghoom Monastery)
বাতাসিয়া লুপ (Batasia Loop)
দার্জিলিং চা বাগান
জ়োরা মন্দির (Japanese Peace Pagoda)
দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে
প্ল্যানেটরিয়াম
নেপালি বাজার
হিমালয়ান ন্যাশনাল পার্ক
সানডাকফু (Sandakphu)
অন্যান্য আকর্ষণীয় স্থান:
নেভি জ়ার্নাল মিউজিয়াম
লালখেটি নদী
ওয়ার্ল্ড পাইরেডি সেন্টার
পাহাড়ি ট্রেলস
চোংরিং লেক
দার্জিলিং যেতে কি পাসপোর্ট লাগবে?
নেপাল এবং ভুটানের নাগরিক ব্যতীত অন্য সকল বিদেশীদের আগমনের আগে ভারতীয় ভিসা সহ একটি পাসপোর্ট প্রয়োজন ৷ যদি আপনি বাংলাদেশি নাগরিক হন এবং ভারতীয় ভিসা থাকে।যেকোনো ভ্রমণের আগে ভিসা এবং অন্যান্য ডকুমেন্টস সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
ভারতীয় ভিসা: ভারত ভ্রমণের জন্য ভিসা নেওয়া আবশ্যক।
পরিচয়পত্র: জাতীয় পরিচয়পত্র বা অন্য কোনো সরকারি পরিচয়পত্র।
ভ্রমণের নিয়মাবলী:
দার্জিলিং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত, তাই ভারতীয় ভিসার প্রয়োজন হবে।
কিছু ক্ষেত্রে, বিশেষ পর্যটক বা ভ্রমণ প্যাকেজে ভিসার ব্যবস্থা করা হতে পারে।
দার্জিলিং হোটেল বুকিং
১০০০ থেকে ১২০০ রুপির মধ্যেই আপনি খুব ভালো হোটেল পেয়ে যাবেন। (ওয়াইফাই এবং গরম পানির ব্যবস্থাসহ)। হোটেল পার্কলেন (০০৯১৯৪৩৪১৬৬৯৫৪, ০০৯১৮৯০৬৩৪৮৮৩৬) বেশ ভালো হোটেল। মনে রাখবেন দার্জিলিংয়ে রাত ৮টার পর সব বন্ধ হয়ে যায়। সুতরাং হোটেল বুকিং এবং রাতের খাওয়া ৮টার মধ্যেই শেষ করতে হবে। আরো দেখুন দার্জিলিংয়ে থাকার জন্য বিভিন্ন ধরনের হোটেল ও রিসোর্ট উপলব্ধ। নিচে কিছু জনপ্রিয় হোটেলের নাম ও বিবরণ দেওয়া হলো:
Hotel Dreamland
সাশ্রয়ী এবং পরিষ্কার থাকার ব্যবস্থা।
সুবিধা: Wi-Fi, রেস্টুরেন্ট।
Hotel Everest
শহরের কেন্দ্রের কাছে।
সুবিধা: সুলভ মূল্যে ভালো সার্ভিস।
আরো পড়ুন : ঢাকা টু রাঙ্গামাটি বাস ভাড়া ও দর্শনীয় স্থান ২০২৪
মিড-রেঞ্জ হোটেল:
Cedar Inn
সুন্দর দৃশ্য এবং প্রশান্ত পরিবেশ।
সুবিধা: রেস্টুরেন্ট, গার্ডেন।
Windamere Hotel
ঐতিহাসিক হোটেল, পারম্পরাগত আর্কিটেকচার।
সুবিধা: উচ্চমানের সার্ভিস, রেস্টুরেন্ট।
লাক্সারি হোটেল:
Mayfair Darjeeling
বিলাসবহুল রিসোর্ট, সব ধরনের আধুনিক সুবিধা।
সুবিধা: স্পা, পুল, Fine Dining।
The Elgin
ঐতিহ্যবাহী রিসোর্ট, রোমাঞ্চকর পরিবেশ।
সুবিধা: রেস্তোরাঁ, বার, বাগান।
বুকিং:
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম: বুকিং.কম, এয়ারবিএনবি বা ট্রিপঅ্যাডভাইজার থেকে তথ্য এবং বুকিং করতে পারেন।
সরাসরি যোগাযোগ: হোটেলের ওয়েবসাইটে গিয়ে সরাসরি বুকিং করা।
দার্জিলিং এর চা কেন বিখ্যাত?
বাংলার উত্তরাঞ্চলীয় পাহাড়ে উত্থিত, দার্জিলিং চা এর তীব্র সুগন্ধ এবং 'কস্তুরী, মশলাদার' স্বাদের জন্য সারা বিশ্বে পরিচিত। 1840 সালের মাঝামাঝি থেকে দার্জিলিং চা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলায় ব্যাপকভাবে জন্মায়। প্রধান পণ্য হল কালো চা, সবুজ সাদা এবং ওলং চা এর মতো খুব উপযুক্ত জাত সহ। ফার্স্ট ফ্লাশ দার্জিলিংকে বিশ্বব্যাপী উৎপাদিত সেরা চাগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করা হয় । এটি বছরের প্রথম দিকের ফসল, সাধারণত এপ্রিল মাসে বাছাই করা হয় যখন প্রথম বসন্তের বৃষ্টি হিমালয়ের পাদদেশে ছড়িয়ে পড়ে, বাগানগুলিকে সবুজ রঙে পরিণত করে. আরও জানুন: এটি বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় চাগুলির মধ্যে একটি এবং এর সূক্ষ্ম স্বাদ এবং সুবাসের জন্য পরিচিত। দার্জিলিং চা ক্যামেলিয়া সিনেনসিস থেকে তৈরি করা হয়, এক ধরনের চা উদ্ভিদ যা চীনের স্থানীয়।
দার্জিলিং কি কি আছে?
দার্জিলিং জেলায় অনেক জনপ্রিয় পর্যটন স্থান রয়েছে। দার্জিলিং থেকে মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্গা, ভুটান হিমালয় এবং মাউন্ট এভারেস্টের একটি অংশ সহ সমগ্র সিঙ্গালিলা রেঞ্জের দৃশ্য দেখতে পারেন। চোখ ধাঁধানো উপত্যকা, ঘোরানো নদী এবং অবশ্যই সবুজ চা বাগান দার্জিলিংয়ের অনন্য বৈশিষ্ট্য। দার্জিলিং যদি পূর্ব হিমালয় পর্বতের মুকুট হয়।
শেষ কথা
আমার আজকের আর্টিকেল দার্জিলিং ভ্রমণ একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা হতে পারে, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঠাণ্ডা আবহাওয়া এবং সংস্কৃতির মেলবন্ধন রয়েছে। আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা করার সময় সঠিক তথ্য এবং প্রস্তুতি নেয়া গুরুত্বপূর্ণ। যেখানেই যান, নিরাপদে ও আনন্দে ভ্রমণ করুন! যদি আরও কোনও প্রশ্ন থাকে, নিশ্চিন্তে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। ভালো থাকুন! 🌄✨
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url